সরকারের তিন মন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির বৈঠকে পন্যের বাজার সম্প্রসারণ ও বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনীকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেন কেরি। এসময় পররাষ্ট্র সচিব শহিদুল হক, ঢাকা নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, আমাদের প্রায়োরিটি কি তা কেরি জানতে চেয়েছেন। আমরা ডিউটি এবং কোটা ফ্রি সুবিধার কথা বলেছি। জিএসপি নিয়ে আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ নিয়ে কোন আলোচনা হয়নি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী বলেন, কেরি প্রথম মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী যিনি বঙ্গবন্ধু যাদুঘর পরিদর্শন করেন। বঙ্গবন্ধু যে ভিশনারী ছিলেন তার জন্য তিনি প্রশংসা করেছেন। বাংলাদেশের পন্যের বাজার কিভাবে সম্প্রসারণ করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু’র একজন খুনী যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে। তাকে ফেরানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। কেরি এ বিষয়ে সহযোগিতার কথা বলেছেন। বৈঠকে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সন্ত্রাস মোকাবিলায় বাংলাদেশে সরকার যে জিরো টলারেন্স দেখাচ্ছে তা আমরা বলেছি। প্রায় ঘণ্টাব্যাপি আলোচনা শেষে মধ্যাহ্ন ভোজে অংশ নেন কেরি। পরে তিনি মার্কিন দূতাবাস নির্ধারিত কর্মসূচিতে অংশ নিতে অতিথি ভবন ত্যাগ করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী বলেন, কেরি প্রথম মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী যিনি বঙ্গবন্ধু যাদুঘর পরিদর্শন করেন। বঙ্গবন্ধু যে ভিশনারী ছিলেন তার জন্য তিনি প্রশংসা করেছেন। বাংলাদেশের পন্যের বাজার কিভাবে সম্প্রসারণ করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু’র একজন খুনী যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে। তাকে ফেরানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। কেরি এ বিষয়ে সহযোগিতার কথা বলেছেন। বৈঠকে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সন্ত্রাস মোকাবিলায় বাংলাদেশে সরকার যে জিরো টলারেন্স দেখাচ্ছে তা আমরা বলেছি। প্রায় ঘণ্টাব্যাপি আলোচনা শেষে মধ্যাহ্ন ভোজে অংশ নেন কেরি। পরে তিনি মার্কিন দূতাবাস নির্ধারিত কর্মসূচিতে অংশ নিতে অতিথি ভবন ত্যাগ করেন।