রামপালে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের প্রকল্প বাতিল করা না হলে সরকারের বিরুদ্ধে ‘ঊনসত্তর সালের মতো গণঅভ্যুত্থান’ হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আসম আবদুর রব।
গতকাল রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। নাগরিক ঐক্যের উদ্যোগে ‘সুন্দরবন রক্ষা কর, পরিবেশ বাঁচাও এবং গ্যাসের দাম বাড়ানোর যাবে না’ শীর্ষক এ আলোচনা সভায় আসম আবদুর রব বলেন, এত প্রেম কেন? রামপালে করতে হবে কেন? বাংলাদেশে আর কোথাও জায়গা নেই। আইল্যান্ডে যান, নিঝুম দ্বীপে যান, সেন্টমার্টিনে যান, জায়গার তো অভাব নেই।
এই প্রকল্প অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। সুন্দরবনের কাছে রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের বিরুদ্ধে তেল-গ্যাস রক্ষা কমিটির ঘোষিত ‘ঢাকা চলো’ কর্মসূচির প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে তিনি বলেন, সকলকে অনুরোধ করবো, ‘চলো চলো, রামপাল চলো’- এই স্লোগান নিয়ে কিছু দিনের মধ্যে আমরা রামপালে যাত্রা শুরু করবো।
আমরা দেখি সেখানে আমাদের কিভাবে ঠেকায়? সরকার জঙ্গিবাদের ইস্যু টিকিয়ে রাখতে চায় অভিযোগ করে আসম রব বলেন, আগামী নির্বাচন যাওয়ার আগ পর্যন্ত জনগণের কাছে সমর্থন আদায়ের জন্য একে টিকিয়ে রাখতে আজ এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আসলে তারা জঙ্গি দমন করতে চায় না। এক-একটা মামলা দীর্ঘদিন পর্যন্ত তারা ঝুলিয়ে রেখেছে। নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্নার ওপর সরকারের প্রতিহিংসার কথা উল্লেখ করে আসম আবদুর রব বলেন, মান্না আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। তিনি সেখান থেকে বেরিয়ে এসে নাগরিক ঐক্য করেছেন।
সেই প্রতিহিংসায় প্রতিশোধ নেয়ার জন্য মান্নাকে কারাগারে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে। আমরা মনে করি, মান্না সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে একটা তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে চেয়েছেন। সেজন্য সরকার তাকে জেলে ঢুকিয়েছে। এটা বর্বর, ফ্যাসিবাদী নির্যাতন। সরকারকে বলবো, এটা বন্ধ করুন। মান্না জাতীয় নেতা, তাকে মুক্তি দিন। তা না হলে মান্নার মুক্তির আন্দোলন ও রামপালের আন্দোলন মিলে সরকার কিন্তু উড়ে যাবে।
আমরা কেউ ঘরে বসে থাকবো না। নাগরিক ঐক্যের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক এস এম আকরামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান, গণস্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ও সাবেক এমপি গোলাম মওলা রনি বক্তব্য রাখেন।
গতকাল রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। নাগরিক ঐক্যের উদ্যোগে ‘সুন্দরবন রক্ষা কর, পরিবেশ বাঁচাও এবং গ্যাসের দাম বাড়ানোর যাবে না’ শীর্ষক এ আলোচনা সভায় আসম আবদুর রব বলেন, এত প্রেম কেন? রামপালে করতে হবে কেন? বাংলাদেশে আর কোথাও জায়গা নেই। আইল্যান্ডে যান, নিঝুম দ্বীপে যান, সেন্টমার্টিনে যান, জায়গার তো অভাব নেই।
এই প্রকল্প অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। সুন্দরবনের কাছে রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের বিরুদ্ধে তেল-গ্যাস রক্ষা কমিটির ঘোষিত ‘ঢাকা চলো’ কর্মসূচির প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে তিনি বলেন, সকলকে অনুরোধ করবো, ‘চলো চলো, রামপাল চলো’- এই স্লোগান নিয়ে কিছু দিনের মধ্যে আমরা রামপালে যাত্রা শুরু করবো।
আমরা দেখি সেখানে আমাদের কিভাবে ঠেকায়? সরকার জঙ্গিবাদের ইস্যু টিকিয়ে রাখতে চায় অভিযোগ করে আসম রব বলেন, আগামী নির্বাচন যাওয়ার আগ পর্যন্ত জনগণের কাছে সমর্থন আদায়ের জন্য একে টিকিয়ে রাখতে আজ এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আসলে তারা জঙ্গি দমন করতে চায় না। এক-একটা মামলা দীর্ঘদিন পর্যন্ত তারা ঝুলিয়ে রেখেছে। নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্নার ওপর সরকারের প্রতিহিংসার কথা উল্লেখ করে আসম আবদুর রব বলেন, মান্না আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। তিনি সেখান থেকে বেরিয়ে এসে নাগরিক ঐক্য করেছেন।
সেই প্রতিহিংসায় প্রতিশোধ নেয়ার জন্য মান্নাকে কারাগারে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে। আমরা মনে করি, মান্না সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে একটা তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে চেয়েছেন। সেজন্য সরকার তাকে জেলে ঢুকিয়েছে। এটা বর্বর, ফ্যাসিবাদী নির্যাতন। সরকারকে বলবো, এটা বন্ধ করুন। মান্না জাতীয় নেতা, তাকে মুক্তি দিন। তা না হলে মান্নার মুক্তির আন্দোলন ও রামপালের আন্দোলন মিলে সরকার কিন্তু উড়ে যাবে।
আমরা কেউ ঘরে বসে থাকবো না। নাগরিক ঐক্যের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক এস এম আকরামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান, গণস্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ও সাবেক এমপি গোলাম মওলা রনি বক্তব্য রাখেন।