ঢাকা; রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিদের কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে সুন্দরবনের কোন ক্ষতি হবে না। তিনি জানিয়েছেন, সব তথ্য এবং খোঁজ-খবর নিয়েই এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মান করা হচ্ছে।
শনিবার গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন একটি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা করেন। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পক্ষে অবস্থান পরিষ্কার করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি নন-ইস্যুকে ইস্যু করে কেউ যদি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করতে চায়, তাহলে তা কঠোর হাতে দমন করতে আমরা পিছ পা হব না। সমালোচকদের উদ্দেশ্যে নিয়েও প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য, মানুষের কল্যাণের জন্য যা কিছু ভালো মনে হবে, আমি সেগুলো করবই। আপনারা আমার উপর বিশ্বাস রাখুন। আমি বঙ্গবন্ধুর কন্যা। আমি এমন কোনো কাজ আগেও করিনি, ভবিষ্যতেও করব না, যা দেশের এবং দেশের মানুষের সামান্যতম ক্ষতি করে।
রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেশবিরোধী উল্লেখ করে খালেদা জিয়ার করা সংবাদ সম্মেলনের দিকে ইংগিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অবশেষে থলের বিড়াল বেরিয়ে এসেছে। এতদিন অন্তরালে থেকে ইন্ধন জোগালেও ওই দিন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রেস কনফারেন্স করে এই অপপ্রচারে প্রকাশ্যে সামিল হয়েছেন। আমাদের কাছে মনে হচ্ছে, হঠাৎ করে বিএনপির এই অপপ্রচারে প্রকাশ্যে যোগ দেওয়ার পেছনে গভীর কোনো ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র সম্পর্কে যদি কোনো নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই থাকত, তাহলে তারা অনেক আগেই তা জনসম্মুখে প্রকাশ করত। আন্দোলনের অর্থায়নের বিষয়ে তিনি বলেন, এই যে শত শত মানুষ জড় করে রোডমার্চ করে, সমাবেশ করে, এগুলো করতে টাকা কে দেয়? পকেটের পয়সা থেকে কেউ নিশ্চয়ই খরচ করে না। এরা বাংলাদেশবিরোধী শক্তির দাবার ঘুঁটি। তাদের এজেন্ট হয়ে কাজ করে।
রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেশবিরোধী উল্লেখ করে খালেদা জিয়ার করা সংবাদ সম্মেলনের দিকে ইংগিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অবশেষে থলের বিড়াল বেরিয়ে এসেছে। এতদিন অন্তরালে থেকে ইন্ধন জোগালেও ওই দিন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রেস কনফারেন্স করে এই অপপ্রচারে প্রকাশ্যে সামিল হয়েছেন। আমাদের কাছে মনে হচ্ছে, হঠাৎ করে বিএনপির এই অপপ্রচারে প্রকাশ্যে যোগ দেওয়ার পেছনে গভীর কোনো ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র সম্পর্কে যদি কোনো নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই থাকত, তাহলে তারা অনেক আগেই তা জনসম্মুখে প্রকাশ করত। আন্দোলনের অর্থায়নের বিষয়ে তিনি বলেন, এই যে শত শত মানুষ জড় করে রোডমার্চ করে, সমাবেশ করে, এগুলো করতে টাকা কে দেয়? পকেটের পয়সা থেকে কেউ নিশ্চয়ই খরচ করে না। এরা বাংলাদেশবিরোধী শক্তির দাবার ঘুঁটি। তাদের এজেন্ট হয়ে কাজ করে।