শেষ পর্যন্ত রিদমিক জিমন্যাস্টিকসে অলিম্পিক শ্রেষ্ঠত্ব ‘বাংলাদেশি’-কন্যা মার্গারিটা মামুনেরই। প্রতিযোগিতার অল অ্যারাউন্ড ইভেন্টে ৭৬.৪৮৩ পয়েন্ট পেয়ে সোনা জিতেছেন বাংলাদেশি-বংশোদ্ভূত এই রাশিয়ান তরুণী।
মার্গারিটার বাবা আবদুল্লাহ আল মামুন পেশায় একজন মেরিন প্রকৌশলী। তাঁর মা আনা একজন সাবেক রিদমিক জিমন্যাস্টস। আশির দশকে আবদুল্লাহ আল মামুন তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে পড়াশোনা করতে গিয়ে সেখানেই বিয়ে করে স্থায়ী হন। রিদমিক জিমন্যাস্টিকসে এর আগে বিশ্ব রেকর্ডও করেছিলেন মার্গারিটা।
হিটে প্রথম হয়েই ফাইনালে উঠেছিলেন মার্গারিটা। সেখানে চার ইভেন্ট হুপ, বল, ক্লাব ও রিবনে তাঁর সর্বমোট স্কোর ছিল ৭৪.৩৮৩। ফাইনালে হিটের স্কোরকেও ছাড়িয়ে গেলেন তিনি।
ফাইনালে অবশ্য প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী স্বদেশি ইয়ানা কুদরাভসেভার সঙ্গে দারুণ লড়াই হয়েছে তাঁর। প্রথম দুই রাউন্ড শেষে তো ০.২৭৫ পয়েন্টেই পিছিয়ে ছিলেন। ক্লাব রাউন্ডে কুদরাভসেভা এক মারাত্মক ভুল করেই এগিয়ে দেন মার্গারিটাকে। কুদরাভসেভা রুপা জিতেছেন ৭৫.৬০৮ পয়েন্ট স্কোর করে। প্রতিযোগিতায় ব্রোঞ্জ জিতেছেন ইউক্রেনের গানা রিজাতদিনোভা। তাঁর পয়েন্ট ৭৩.৫৮৩। ১৯৮৪ সালের লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিকে রিদমিক জিমন্যাস্টিকস অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর থেকেই এতে রাশিয়াসহ পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোর দাপট।
অলিম্পিক পদক এখনো অনেক দূরের স্বপ্ন বাংলাদেশের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের অংশ নেওয়া এখনো ‘অভিজ্ঞতা অর্জনের’ মধ্যেই সীমাবদ্ধ। বাংলাদেশি-বংশোদ্ভূত মার্গারিটার অলিম্পিক-সাফল্য তাই গর্বিত করছে বাংলাদেশকেও।
মার্গারিটার বাবা আবদুল্লাহ আল মামুন পেশায় একজন মেরিন প্রকৌশলী। তাঁর মা আনা একজন সাবেক রিদমিক জিমন্যাস্টস। আশির দশকে আবদুল্লাহ আল মামুন তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে পড়াশোনা করতে গিয়ে সেখানেই বিয়ে করে স্থায়ী হন। রিদমিক জিমন্যাস্টিকসে এর আগে বিশ্ব রেকর্ডও করেছিলেন মার্গারিটা।
হিটে প্রথম হয়েই ফাইনালে উঠেছিলেন মার্গারিটা। সেখানে চার ইভেন্ট হুপ, বল, ক্লাব ও রিবনে তাঁর সর্বমোট স্কোর ছিল ৭৪.৩৮৩। ফাইনালে হিটের স্কোরকেও ছাড়িয়ে গেলেন তিনি।
ফাইনালে অবশ্য প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী স্বদেশি ইয়ানা কুদরাভসেভার সঙ্গে দারুণ লড়াই হয়েছে তাঁর। প্রথম দুই রাউন্ড শেষে তো ০.২৭৫ পয়েন্টেই পিছিয়ে ছিলেন। ক্লাব রাউন্ডে কুদরাভসেভা এক মারাত্মক ভুল করেই এগিয়ে দেন মার্গারিটাকে। কুদরাভসেভা রুপা জিতেছেন ৭৫.৬০৮ পয়েন্ট স্কোর করে। প্রতিযোগিতায় ব্রোঞ্জ জিতেছেন ইউক্রেনের গানা রিজাতদিনোভা। তাঁর পয়েন্ট ৭৩.৫৮৩। ১৯৮৪ সালের লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিকে রিদমিক জিমন্যাস্টিকস অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর থেকেই এতে রাশিয়াসহ পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোর দাপট।
অলিম্পিক পদক এখনো অনেক দূরের স্বপ্ন বাংলাদেশের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের অংশ নেওয়া এখনো ‘অভিজ্ঞতা অর্জনের’ মধ্যেই সীমাবদ্ধ। বাংলাদেশি-বংশোদ্ভূত মার্গারিটার অলিম্পিক-সাফল্য তাই গর্বিত করছে বাংলাদেশকেও।