রাজধানীর মিরপুরের দারুস সালাম এলাকায় চার বছরের শিশু খাদিজা ওরফে জান্নাতকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার দিবাগত রাত ১টা ৫০ মিনিটে তার লাশ উদ্ধার করেছে দারুস সালাম থানা পুলিশ। এ ঘটনায় রাকিব নামের এক কিশোর ও তার মা রানু বেগমক আটক করা হয়েছে। নিহতের ভগ্নিপতি হাসান জানান, জান্নাতের ভাই পারভেজের সঙ্গে বেশ কিছু দিন ধরে প্রতিবেশী রাকিবের দ্বন্দ্ব চলছিল। এরই জের ধরে জান্নাতকে খুন করা হয়েছে।
নিহত জান্নাত তিন ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট। তার বাবার নাম মো. মাসুম বাহাদুর। তাদের গ্রামের বাড়ি খুলনা জেলার রূপসার রাজাপুরে। তারা ঢাকার দারুসসালাম এলাকার ছোটদিয়ায় ৩৫ নম্বর বাড়িতে থাকতেন। তারা ওই ভবনের ৫ম তলায় থাকতো।
নিহত শিশুটির বাবা মাসুম এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে দারুসসালাম থানার এসআই শহীদ সোহরাওয়ার্দী জানান। তিনি বলেন, বুধবার বিকাল থেকে জান্নাতকে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে এলাকাবাসী খোঁজাখুঁজি শুরু করে এবং থানায় খবর দেয়। পরে রাত দুইটার দিকে জান্নাতদের প্রতিবেশী রানু বেগমের বাড়িতে তার কিশোর বয়সী ছেলে রাকিবের ঘরের খাটের নিচ থেকে জান্নাতের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয় বলে এসআই শহীদ জানান। তিনি বলেন, গলা কেটে হত্যার পর শিশুটির লাশ গুম করার জন্য কার্টনে ভরে রাখা ছিল। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ রাকিব ও তার মা রানুকে গ্রেপ্তার করেছে। জান্নাতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। কি কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে পুলিশ তা তদন্ত করে দেখছে বলে এসআই শহীদ জানান।
নিহত জান্নাত তিন ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট। তার বাবার নাম মো. মাসুম বাহাদুর। তাদের গ্রামের বাড়ি খুলনা জেলার রূপসার রাজাপুরে। তারা ঢাকার দারুসসালাম এলাকার ছোটদিয়ায় ৩৫ নম্বর বাড়িতে থাকতেন। তারা ওই ভবনের ৫ম তলায় থাকতো।
নিহত শিশুটির বাবা মাসুম এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে দারুসসালাম থানার এসআই শহীদ সোহরাওয়ার্দী জানান। তিনি বলেন, বুধবার বিকাল থেকে জান্নাতকে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে এলাকাবাসী খোঁজাখুঁজি শুরু করে এবং থানায় খবর দেয়। পরে রাত দুইটার দিকে জান্নাতদের প্রতিবেশী রানু বেগমের বাড়িতে তার কিশোর বয়সী ছেলে রাকিবের ঘরের খাটের নিচ থেকে জান্নাতের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয় বলে এসআই শহীদ জানান। তিনি বলেন, গলা কেটে হত্যার পর শিশুটির লাশ গুম করার জন্য কার্টনে ভরে রাখা ছিল। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ রাকিব ও তার মা রানুকে গ্রেপ্তার করেছে। জান্নাতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। কি কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে পুলিশ তা তদন্ত করে দেখছে বলে এসআই শহীদ জানান।