সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীর আরও সহযোগিতা কামনা করে বলেছেন, বাংলাদেশ প্রমাণ করে দিয়েছে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিদমনে অন্যদের চেয়েও বেশি সক্ষম। জঙ্গি-সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ঘটনা পৃথিবীতে প্রতিনিয়তই ঘটে চলেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইউরোপ, ইংল্যান্ড, আমেরিকা-এমন কোন জায়গা নেই যেখানে এমন ঘটনা না ঘটছে। কিন্তুু বাংলাদেশে আমরা এটুকু বলতে পারি যে, ত্বরিত সিদ্ধান্ত নিয়ে যখন যেখানে যা ঘটছে তা আমরা মোকাবিলা করতে সক্ষম, সেটা আমরা প্রমাণ করেছি। যে কোন ধরনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ আজকে ঐক্যবদ্ধ। অবৈধ ক্ষমতা দখলের, ষড়যন্ত্রের রাজনীতি ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে এ দেশের মানুষ। প্রধানমন্ত্রী সোমবার বিকালে শোকের মাস আগস্টের শুরুতে বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে কৃষক লীগ আয়োজিত স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পরবর্তী আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন। দেশের মানুষের সেবাই তার ব্রত উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, কখনও ভাবিনি দুই বোন সব হারাবো। শোককে শক্তিতে রূপান্তর করে বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর ব্রত নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। এদেশের মানুষের দোয়াই আমাদের পথ চলার পাথেয়। কৃষক লীগের সভাপতি মো. মোতাহার হোসেন মোল্লার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তৃতা করেন- আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু , বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মো. নাসিম, সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক আ.ফ.ম বাহউদ্দিন নাছিম, সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল আহসান খান, কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট খন্দকার শামসুল হক রেজা প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন একটা উৎপাত শুরু হয়েছে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস। যখনই যে বা যারা এসব কাজে ধরা পড়ছে তাদের যদি গোড়ায় যাওয়া যায় তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, যারা এদেশের স্বাধীনতা বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী বা ঐ আলবদর-রাজাকার-তাদেরই এরা সৃষ্ট বা দোসর। দেশবাসীর আরও সতর্কতা দরকার এবং আশেপাশে কোথায় কে আছে সকলের কাছে আমরা এর তথ্য চাই। বাংলার মাটিতে কোন সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, খুনীদের স্থান হবে না। আর কোন হত্যা ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতি যেন এই বাংলার মাটিতে না ঘটে। এদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর যেন কেউ ছিনিমিনি খেলতে না পারে। আমাদের পথ কন্টকাকীর্ণ। দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে গেলে পথ সবসময় কন্টকাকীর্ণই হয়। সেই পথ অতিক্রম করেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, আমরা এগিয়ে যাব। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই মাস শোকের, শোককে শক্তিতে রুপান্তরিত করে বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফুটাবার প্রতিজ্ঞা নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি, দেশের মানুষের দোয়া চাই। আমরা দুই বোন, বাংলার মানুষের দোয়াই আমাদের চলার পথের পাথেয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন একটা উৎপাত শুরু হয়েছে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস। যখনই যে বা যারা এসব কাজে ধরা পড়ছে তাদের যদি গোড়ায় যাওয়া যায় তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, যারা এদেশের স্বাধীনতা বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী বা ঐ আলবদর-রাজাকার-তাদেরই এরা সৃষ্ট বা দোসর। দেশবাসীর আরও সতর্কতা দরকার এবং আশেপাশে কোথায় কে আছে সকলের কাছে আমরা এর তথ্য চাই। বাংলার মাটিতে কোন সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, খুনীদের স্থান হবে না। আর কোন হত্যা ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতি যেন এই বাংলার মাটিতে না ঘটে। এদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর যেন কেউ ছিনিমিনি খেলতে না পারে। আমাদের পথ কন্টকাকীর্ণ। দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে গেলে পথ সবসময় কন্টকাকীর্ণই হয়। সেই পথ অতিক্রম করেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, আমরা এগিয়ে যাব। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই মাস শোকের, শোককে শক্তিতে রুপান্তরিত করে বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফুটাবার প্রতিজ্ঞা নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি, দেশের মানুষের দোয়া চাই। আমরা দুই বোন, বাংলার মানুষের দোয়াই আমাদের চলার পথের পাথেয়।