চট্টগ্রাম কলেজের সামনে জঙ্গিবাদবিরোধী মানববন্ধন করতে গিয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। গুলিবিদ্ধ তিনজন হলেন বাপ্পী, জীবন ও ইমাম হোসেন। তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সংঘর্ষ শুরু হয়। বেলা আড়াইটার দিকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কলেজের ভেতরে ও বাইরে দুই পক্ষ অবস্থান নিয়েছে। ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি থমথমে। কলেজ সড়ক অবরোধ করে রাখা হয়েছে।
চট্টগ্রাম ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম ও চকবাজার থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নুরুল মোস্তফার অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। দুই পক্ষই একে অন্যকে দায়ী করেছে। গুলিবিদ্ধদের নিজেদের কর্মী বলেছে। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম কলেজ ও হাজী মুহাম্মদ মুহসীন কলেজে ছাত্রলীগের একপক্ষ (নুরুল মোস্তফার অনুসারী) মানববন্ধন করে। পরে মিছিল নিয়ে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে যায়। সেখান থেকে আবার চট্টগ্রাম কলেজের সামনে আসে। এ সময় আরেক পক্ষের (নুরুল আজিম) সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। চকবাজার থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নুরুল মোস্তফার অনুসারী সুভাষ মল্লিক বলেন, মানববন্ধনের পর প্রেসক্লাব থেকে মিছিল নিয়ে তাঁরা চট্টগ্রাম কলেজের সামনে আসেন। এ সময় নুরুল আজিমের অনুসারীরা তাদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এতে তিনজন কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
চট্টগ্রাম ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম ও চকবাজার থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নুরুল মোস্তফার অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। দুই পক্ষই একে অন্যকে দায়ী করেছে। গুলিবিদ্ধদের নিজেদের কর্মী বলেছে। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম কলেজ ও হাজী মুহাম্মদ মুহসীন কলেজে ছাত্রলীগের একপক্ষ (নুরুল মোস্তফার অনুসারী) মানববন্ধন করে। পরে মিছিল নিয়ে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে যায়। সেখান থেকে আবার চট্টগ্রাম কলেজের সামনে আসে। এ সময় আরেক পক্ষের (নুরুল আজিম) সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। চকবাজার থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নুরুল মোস্তফার অনুসারী সুভাষ মল্লিক বলেন, মানববন্ধনের পর প্রেসক্লাব থেকে মিছিল নিয়ে তাঁরা চট্টগ্রাম কলেজের সামনে আসেন। এ সময় নুরুল আজিমের অনুসারীরা তাদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এতে তিনজন কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে।