ছেলেমেয়ের সঙ্গে বেশি সময় কাটানোর জন্য মা-বাবাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘ছেলেমেয়েদের কাছে টেনে নিন। তাদের সঙ্গে মন খুলে গল্প করুন। ছেলেমেয়েরাও যেন মা-বাবার সঙ্গে মন খুলে গল্প করতে পারে, পরিবারে সেই পরিবেশ তৈরি করুন।’
আজ মঙ্গলবার গণভবনে ভিভিআইপি নিরাপত্তায় নিয়োজিত বাহিনী এসএসএফের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘ছেলেমেয়েদের সময় দেওয়া মা-বাবার কর্তব্য বলে মনে করি। সন্তানকে সময় দিতে হবে। তাদের খোঁজখবর নিতে হবে। তারা কার সঙ্গে মেশে, কোথায় যায়, সেটা জানতে হবে। সন্তানেরা যেন ধর্মীয় শিক্ষা সঠিকভাবে পায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কেননা, সব ধর্মই শান্তির কথা বলে।’
শেখ হাসিনা বলেন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে। ধর্মকে অবমাননা ও অসম্মানিত করা সহ্য করা হবে না। এ ক্ষেত্রে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সমাজে সচেতনতা বাড়াতে হবে। শিক্ষিত ছেলেমেয়েদের মধ্যে কীভাবে ধর্মান্ধতা ঢুকছে, সেই শিকড় খুঁজে বের করতে হবে। এর পেছনে কারা কারা অর্থ দিচ্ছে, কারা ছেলেমেয়েদের মানসিক বিপর্যয় ঘটাচ্ছে, প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, সেটা বের করতে হবে। তিনি আরও বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের ধরন পাল্টাচ্ছে। সে কারণে বাহিনীগুলোকে এটা নির্মূলে আধুনিক ব্যবস্থা নিতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসীরা এখন ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। তাই প্রতিরোধেও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হবে। এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে পারদর্শী হতে হবে।
আজ মঙ্গলবার গণভবনে ভিভিআইপি নিরাপত্তায় নিয়োজিত বাহিনী এসএসএফের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘ছেলেমেয়েদের সময় দেওয়া মা-বাবার কর্তব্য বলে মনে করি। সন্তানকে সময় দিতে হবে। তাদের খোঁজখবর নিতে হবে। তারা কার সঙ্গে মেশে, কোথায় যায়, সেটা জানতে হবে। সন্তানেরা যেন ধর্মীয় শিক্ষা সঠিকভাবে পায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কেননা, সব ধর্মই শান্তির কথা বলে।’
শেখ হাসিনা বলেন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে। ধর্মকে অবমাননা ও অসম্মানিত করা সহ্য করা হবে না। এ ক্ষেত্রে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সমাজে সচেতনতা বাড়াতে হবে। শিক্ষিত ছেলেমেয়েদের মধ্যে কীভাবে ধর্মান্ধতা ঢুকছে, সেই শিকড় খুঁজে বের করতে হবে। এর পেছনে কারা কারা অর্থ দিচ্ছে, কারা ছেলেমেয়েদের মানসিক বিপর্যয় ঘটাচ্ছে, প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, সেটা বের করতে হবে। তিনি আরও বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের ধরন পাল্টাচ্ছে। সে কারণে বাহিনীগুলোকে এটা নির্মূলে আধুনিক ব্যবস্থা নিতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসীরা এখন ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। তাই প্রতিরোধেও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হবে। এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে পারদর্শী হতে হবে।