গুলশান, শোলাকিয়ায় হামলা ও বরগুনা, ভোলায় মন্দিরের পুরোহিত এবং উজিরপুরের ব্যবসায়ীকে হত্যার হুমকীর পর এবারে বরিশালের পাষানময়ী কালিমাতার মন্দিরে বেনামী চিঠি দিয়ে পুরোহিতকে হত্যার হুমকির অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার রাতে মন্দিরের প্রনামী থালায় ওই চিঠিটি দেখতে পান পুরোহিতের স্ত্রী। এ ঘটনায় রাতেই কোতোয়ালি মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরী করা হয়েছে। পুলিশ মন্দির এবং এর চারপাশে নিরাপত্তা জোরদার করেছে।
ওই মন্দিরের পুরোহিতের স্ত্রী জানান, সন্ধ্যায় মন্দিরে পূজা করতে আসায় মন্দিরের মূল দরজা খোলার পর প্রনামী থালায় একটি কাগজ দেখতে পাওয়া যায়। পরে সেটি খুলে দেখতে পাই পুরোহিত হত্যার হুমকি মূলক একটি চিঠি। এরপরই বিষয়টি মন্দির কমিটিকে জানাই।
মন্দির সেবাইত দুলাল ভট্রাচার্য জানান, দুপুর ২টার পর মন্দিরের সদর দরজা বন্ধ করা হয় প্রতিদিনের মত। পরে পৌনে ৬টায় মন্দিরে গিয়ে দেখতে পাই ভাজ করা একটি চিরকুট। যাতে লেখা ছিল, হত্যা কিলিং টার্গেট মিশন এবার বরিশালে অবস্থান করছে। বরিশালের সমস্ত মন্দিরের পুরোহিত এবং হিন্দু সংগঠনের নেতাদের মৃত্যু অনিবার্য। সকল হিন্দু ধর্মের নেতা, চাকুরিজীবি এবং সাধারণ নাগরিকদেরও একে একে হত্যা করা হবে। বরিশালের বিএনপির এক নেতা এবং আওয়ামী লীগের বর্তমান জনপ্রিয় নেতার সহযোগিতায় হত্যা ও টার্গেট কিলিং মিশন সফল করা হবে। পুলিশ র্যাব, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কেউ এই হামলা ও হত্যা ঠেকাতে পারবে না। হিন্দুরা বাঁচতে চাইলে ভারত চলে যাও। এঘটনায় রাতেই বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন মন্দিরের সেবাইত দুলাল ভট্রাচার্য।
এ বিষয়ে কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ্ মো. আওলাদ হোসেন জানান, বরিশালের সব মন্দিরেই আগে থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার রয়েছে। নগরী জুড়ে গোয়েন্দা নজরদারীতো রয়েছে। আর ডায়েরীর বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এর আগে বরগুনা পৌর শহরের ‘পুরোহিত হত্যা সংগঠন’ এর নাম করে কড়ইতলা কালিবাড়ি এলাকায় রাধা গোবিন্দ মন্দিরে চিঠির মাধ্যমে হত্যার হুমকি দেয়া হয়। একই ভাবে ভোলা সদরের বাপ্তা ইউনিয়নের মহাপ্রভুর মন্দির কমিটির সদস্য নীহার কুমার মজুমদার কে হত্যার হুমকী দিয়ে চিঠি প্রেরণ করা হয়।
এছাড়া সম্প্রীতি বরিশালের উজিরপুর উপজেলায় রেজাউল করিম নামের এক ব্যাবসায়ীকে ব্যক্তিকে মোবাইল মেসেজ করে হামলার হুমকি দেয়া হয়। এ ঘটনায় গত ১৩ই জুলাই উপজেলার গুঠিয়া ইউপি’র নারায়নপুর গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিম বাদী হয়ে উজির মডেল থানায় একটি সাধারন ডায়েরি করেছেন।
ওই মন্দিরের পুরোহিতের স্ত্রী জানান, সন্ধ্যায় মন্দিরে পূজা করতে আসায় মন্দিরের মূল দরজা খোলার পর প্রনামী থালায় একটি কাগজ দেখতে পাওয়া যায়। পরে সেটি খুলে দেখতে পাই পুরোহিত হত্যার হুমকি মূলক একটি চিঠি। এরপরই বিষয়টি মন্দির কমিটিকে জানাই।
মন্দির সেবাইত দুলাল ভট্রাচার্য জানান, দুপুর ২টার পর মন্দিরের সদর দরজা বন্ধ করা হয় প্রতিদিনের মত। পরে পৌনে ৬টায় মন্দিরে গিয়ে দেখতে পাই ভাজ করা একটি চিরকুট। যাতে লেখা ছিল, হত্যা কিলিং টার্গেট মিশন এবার বরিশালে অবস্থান করছে। বরিশালের সমস্ত মন্দিরের পুরোহিত এবং হিন্দু সংগঠনের নেতাদের মৃত্যু অনিবার্য। সকল হিন্দু ধর্মের নেতা, চাকুরিজীবি এবং সাধারণ নাগরিকদেরও একে একে হত্যা করা হবে। বরিশালের বিএনপির এক নেতা এবং আওয়ামী লীগের বর্তমান জনপ্রিয় নেতার সহযোগিতায় হত্যা ও টার্গেট কিলিং মিশন সফল করা হবে। পুলিশ র্যাব, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কেউ এই হামলা ও হত্যা ঠেকাতে পারবে না। হিন্দুরা বাঁচতে চাইলে ভারত চলে যাও। এঘটনায় রাতেই বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন মন্দিরের সেবাইত দুলাল ভট্রাচার্য।
এ বিষয়ে কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ্ মো. আওলাদ হোসেন জানান, বরিশালের সব মন্দিরেই আগে থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার রয়েছে। নগরী জুড়ে গোয়েন্দা নজরদারীতো রয়েছে। আর ডায়েরীর বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এর আগে বরগুনা পৌর শহরের ‘পুরোহিত হত্যা সংগঠন’ এর নাম করে কড়ইতলা কালিবাড়ি এলাকায় রাধা গোবিন্দ মন্দিরে চিঠির মাধ্যমে হত্যার হুমকি দেয়া হয়। একই ভাবে ভোলা সদরের বাপ্তা ইউনিয়নের মহাপ্রভুর মন্দির কমিটির সদস্য নীহার কুমার মজুমদার কে হত্যার হুমকী দিয়ে চিঠি প্রেরণ করা হয়।
এছাড়া সম্প্রীতি বরিশালের উজিরপুর উপজেলায় রেজাউল করিম নামের এক ব্যাবসায়ীকে ব্যক্তিকে মোবাইল মেসেজ করে হামলার হুমকি দেয়া হয়। এ ঘটনায় গত ১৩ই জুলাই উপজেলার গুঠিয়া ইউপি’র নারায়নপুর গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিম বাদী হয়ে উজির মডেল থানায় একটি সাধারন ডায়েরি করেছেন।