চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার বলেন, মামলায় সাংসদ ছাড়াও আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে অন্য আসামিদের নাম ও মামলার বিবরণ সম্পর্কে তিনি জানাতে পারেননি। তিনি বলেন, ‘সাংসদসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এখন এর চেয়ে বেশি কিছু বলা যাবে না।’
সাংসদের বিরুদ্ধে মামলার ব্যাপারে বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও অন্য কোনো কর্মকর্তা কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
সাংসদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, পছন্দমতো নির্বাচন কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়ায় গত বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাঁশখালী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলামকে স্থানীয় সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে ডেকে নেন। তখন ইউএনও তাঁর কার্যালয়ে ছিলেন না। পরে ওই কার্যালয়ের দরজা বন্ধ করে সাংসদ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে মারধর করেন। এরপর ওইদিন বিকেলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বৈঠকে সাংসদের বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত হয়। একই সঙ্গে বাঁশখালীর সব কটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন স্থগিত করে ইসি।