জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমানকে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি শাবান মাহমুদ। আজ জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে নবম ওয়েজ বোর্ড ঘোষণার দাবিতে সাংবাদিক, শ্রমিক ও কর্মচারী ঐক্যপরিষদ আয়োজিত এক মহাসমাবেশে তিনি এ আল্টিমেটাম দেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ওয়েজ বোর্ড শুধু বেতনভাতার বিষয় নয়, এটি গণমাধ্যমকর্মীদের মর্যাদারও বিষয়। তিনি নবম ওয়েজ বোর্ড ঘোষণার দাবি আদায়ে ডিইউজের প্রতিটি ইউনিটকে শক্তিশালী ভূমিকা রাখার বিষয়ে সচেষ্ট হওয়ার আহ্বান জানান।
কোন সাংবাদিক কষ্টে নেই’ প্রেস ক্লাব সভাপতির এমন বক্তব্য প্রত্যাহারের আল্টিমেটাম দিয়ে শাবান মাহমুদ বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যতি শফিকুর রহমান তার বক্তব্য প্রত্যাহার না করেন তাহলে সাংবাদিকদের সব অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার নৈতিক অধিকার হারাবেন তিনি। শাবান মাহমুদ অভিযোগ করে বলেন, রোববার তথ্যমন্ত্রণালয়ের এক সভায় শফিকুর রহমান বলেন ‘কোন সাংবাদিক কষ্টে নেই’। কিন্তু বিভিন্ন সংবাদপত্রে যখন তখন বিনা নোটিশে ছাঁটাই, পাওনা টাকা পরিশোধ না করাসহ বেতনভাতা নিয়ে টালবাহানা চলছে তখন তার এ ধরনের বক্তব্যে আমি নীরব থাকতে পারিনি। তিনি বলেন, শফিকুর রহমান নিজে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক। স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের আমলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য হয়ে শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন। এ সময় ডিইউজের একজন নেতা তাকে থামানোর চেষ্টা করলে শাবান মাহমুদ বলেন, তাকে থামিয়ে দেয়া হলে তিনি অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করবেন। এসময় তিনি আরো বলেন, প্রিয় শফিক ভাই, শ্রদ্ধাভাজন শফিক ভাই, বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা শফিক ভাই, আপনার প্রতি আমার অপরিসীম শ্রদ্ধা। আপনি আমাকে পছন্দ করেন আর নাই করেন, আপনি এরশাদের আমলে শতকোটি টাকা, জননেত্রী শেখ হাসিনার আমলে অর্ধশত কোটি দামের প্লট পেয়েছেন। তাই সাধারণ সাংবাদিকদের দুঃখ কষ্ট আপনার চোখে পড়ে না।
বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব নিউজ পেপার প্রেস ওয়ার্কার্সের ( প্রেস ফেডারেশন) সভাপতি আলমগীর হোসেনের সভাপতিত্বে মহাসমাবেশে বিএফইউজের মহাসচিব ওমর ফারুক, ডিইউজের সহসভাপতি আতিকুর রহমান চৌধুরী, সাবেক মহাসচিব আবদুল জলিল ভূঁইয়া, আজিজুল হক ভূঁইয়া, বিএফইউজের কোষাধ্যক্ষ মধুসূদন মণ্ডল, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান মিয়া, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মফিজুর রহমান, জনকল্যাণ সম্পাদক উম্মুল ওয়ারা সুইটি, দপ্তর সম্পাদক মনিরুজ্জামান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
কোন সাংবাদিক কষ্টে নেই’ প্রেস ক্লাব সভাপতির এমন বক্তব্য প্রত্যাহারের আল্টিমেটাম দিয়ে শাবান মাহমুদ বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যতি শফিকুর রহমান তার বক্তব্য প্রত্যাহার না করেন তাহলে সাংবাদিকদের সব অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার নৈতিক অধিকার হারাবেন তিনি। শাবান মাহমুদ অভিযোগ করে বলেন, রোববার তথ্যমন্ত্রণালয়ের এক সভায় শফিকুর রহমান বলেন ‘কোন সাংবাদিক কষ্টে নেই’। কিন্তু বিভিন্ন সংবাদপত্রে যখন তখন বিনা নোটিশে ছাঁটাই, পাওনা টাকা পরিশোধ না করাসহ বেতনভাতা নিয়ে টালবাহানা চলছে তখন তার এ ধরনের বক্তব্যে আমি নীরব থাকতে পারিনি। তিনি বলেন, শফিকুর রহমান নিজে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক। স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের আমলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য হয়ে শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন। এ সময় ডিইউজের একজন নেতা তাকে থামানোর চেষ্টা করলে শাবান মাহমুদ বলেন, তাকে থামিয়ে দেয়া হলে তিনি অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করবেন। এসময় তিনি আরো বলেন, প্রিয় শফিক ভাই, শ্রদ্ধাভাজন শফিক ভাই, বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা শফিক ভাই, আপনার প্রতি আমার অপরিসীম শ্রদ্ধা। আপনি আমাকে পছন্দ করেন আর নাই করেন, আপনি এরশাদের আমলে শতকোটি টাকা, জননেত্রী শেখ হাসিনার আমলে অর্ধশত কোটি দামের প্লট পেয়েছেন। তাই সাধারণ সাংবাদিকদের দুঃখ কষ্ট আপনার চোখে পড়ে না।
বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব নিউজ পেপার প্রেস ওয়ার্কার্সের ( প্রেস ফেডারেশন) সভাপতি আলমগীর হোসেনের সভাপতিত্বে মহাসমাবেশে বিএফইউজের মহাসচিব ওমর ফারুক, ডিইউজের সহসভাপতি আতিকুর রহমান চৌধুরী, সাবেক মহাসচিব আবদুল জলিল ভূঁইয়া, আজিজুল হক ভূঁইয়া, বিএফইউজের কোষাধ্যক্ষ মধুসূদন মণ্ডল, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান মিয়া, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মফিজুর রহমান, জনকল্যাণ সম্পাদক উম্মুল ওয়ারা সুইটি, দপ্তর সম্পাদক মনিরুজ্জামান প্রমুখ বক্তব্য দেন।