রাজধানীসহ সারাদেশে বজ্রপাতে ৩৮ জনের মৃত্যু

Slider টপ নিউজ ফুলজান বিবির বাংলা

images

বৃষ্টি স্বস্তি নিয়ে এলেও বজ্রপাত কেড়ে নিয়েছে অন্তত ৩৮ জনের প্রাণ। পাবনার ফরিদপুর ও সুজানগর, রাজধানীর ডেমরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল, বগুড়ার শেরপুর, নাটোরের লালপুর, রাজশাহী, গাজীপুরের কাপাসিয়া, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ ও উল্লাপাড়া, কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর ও হোসেনপুর, নেত্রকোনার কেন্দুয়া, হবিগঞ্জের বানিয়াচং, নওগাঁর আত্রাই, নরসিংদীর সদর ও রায়পুরা, নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে, বজ্রপাতে তাদের মৃত্যু হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এসব বজ্রপাত হয়।

পাবনায় দুই স্কুল শিক্ষার্থীসহ আটজনের মৃত্যু
পাবনা সংবাদদাতা জানান, পাবনার ফরিদপুর ও সুজানগর উপজেলার আমিনপুর থানায় পৃথক স্থানে বজ্রপাতে দুই স্কুল ছাত্র-ছাত্রীসহ ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে।

তারা হলেন- ফরিদপুর উপজেলার ডেমরা গ্রামের মোশারফ হোমেন (৩৮) ও আজরত আলী (৪৫), সুজানগর উপজেলার আহম্মদপুর ইউনিয়নের দক্ষিণচর গ্রামের মৃত রইছ সরদারের ছেলে শহীদ সর্দার (৫৮), সোনাতলা গ্রামের ইউসুফ সেখ ওরফে এছো সেখ এর ছেলে ও বোয়ালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র হীরা (১৩), রানীনগর ইউনিয়নের বাঘলপুর গ্রামের ময়েন সরদার (৬৫) ও তার নাতনী মৃত শিরু সরদারের মেয়ে ও বাঘলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী শিখা খাতুন (১৩)। চাটমোহর উপজেলার পাশ্বডাঙ্গা ইউনিয়নের বাউদকান্দি গ্রামের মল্লিক পাড়ার ইমান প্রামানিকের ছেলে ফজলুর রহমান (৪০) ও মৃত মহির খানের ছেলে ছকির উদ্দিন (৭০)

আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, শহীদ সর্দার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ক্ষেতে পাট কাটতে গিয়ে ঝড়ের মধ্যে বজ্রপাতে মারা যান। একই সময়ে হীরা মাঠে ঘাস কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যায়। শহীদ সর্দার ঘটনাস্থলে আর হীরাকে গুরুতর আহত অবস্থায় বেড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় মারা যায়। এছাড়া ময়েন সরদার ও তার নাতনী বাড়ির পাশে মাঠে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যায়।

আমিনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমএম তাজুল হুদা তিনজনের এবং চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকার্তা সুব্রত কুমার তার থানার দুজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।

ডেমরায় দুই ছাত্রের মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, রাজধানীর ডেমরায় আজ বৃহস্পতিবার বজ্রপাতে দুই ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। তাদের নাম তাহসান লিংকন (২০) ও শাহেদ আহমেদ সুহাদ (২৪)। এ ঘটনায় রায়হান (১৮) নামে আরেক তরুন আহত হয়েছে।

স্থানীয় ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, আজ বিকেলে ডেমরার কোনাপাড়া কাঠেরপুল নামক স্থানে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে ওই দুই ছাত্রের মৃত্যু হয়।

তাদের এক বন্ধু মেহেদী জানান, তারা বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রায় ২০ থেকে ২৫ জন মাঠে ফুটবল খেলছিলেন। এ সময় বৃষ্টি শুরু হলে বজ্রপাতে হঠাৎ আগুনের ঝিলিকে মাঠে তিনজন আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক শাহেদ ও তাহসানকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের মধ্যে শাহেদের পরিচয় জানা গেছে। তার পিতার নাম নিজাম উদ্দিন। যাত্রাবাড়ির দক্ষিণ কাজলায় তাদের বাসা। শাহেদ আহসান উল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র ছিলেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মায়ের মৃত্যু, দুই মেয়ে আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদদাতা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের দুবাজাইল গ্রামে আজ বৃহস্পতিবার বজ্রপাতে জাহানারা বেগম (৫০) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। নিজ বাড়ির সামনে কাজ করার সময় মো. রফিকুল ইসলামের স্ত্রী জাহানারা বেগম বজ্রপাতে মারা যান। এ ঘটনায় সাথে থাকা তার দুই মেয়ে তাসমিনা আক্তার ও রোমেজা আক্তার আহত হয়েছেন।
সরাইল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুপক কুমার সাহা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

বগুড়ায় দুই ভাইয়ের মৃত্যু
বগুড়া অফিস জানায়, বগুড়ার শেরপুরে বজ্রপাতে দুই ভাই মারা গেছেন। তারা হলেন- উপজেলার সীমাবাড়ী ইউনিয়নের বেতগাড়ী গ্রামের হাদু সরকারের বড় ছেলে আনোয়ার হোসেন (৩৭) ও ছোট ছেলে আরিফুল ইসলাম (২৫)।

প্রত্যক্ষদর্শী ওই গ্রামের হারেজ জানান, বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টায় তারা দুই ভাই মাঠে ধান কাটছিলেন। এসময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই আনোয়ার মারা যান। তার ছোট ভাই আরিফুলও আাহত হন। হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনিও মারা যান।

নাটোরে দুইজনের মৃত্যু
নাটোর ও লালপুর সংবাদদাতা জানান, নাটোরের লালপুরে বৃহস্পতিবার বিকেলে হঠাৎ বজ্রপাতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু ও অপর এক নারীসহ দুজন আহত হয়েছেন। আহতদের লালপুর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে হঠাৎ বজ্রপাতে নাটোরের লালপুর উপজেলার উত্তর লালপুরের বান্টু আলীর স্ত্রী সাহারা বানু (৪৮) ও রঘুনাথপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে মোবারক আলী (৩০) ঘটনাস্থলে মারা যান।

একই সময়ে উপজেলার মোহরকয়া গ্রামে আব্দুস সালামের স্ত্রী পাপিয়া খাতুন (২৫) ও কাজীপাড়ার জনৈক মোহাম্মদ আলীর ছেলে সাজেদুল ইসলাম বজ্রপাতে আহত হন। আহত দুজনকেই লালপুর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

রাজশাহীতে ৫ জনের মৃত্যু, আহত ৪
রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বজ্রপাতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন অন্তত চারজন। আহতদের স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরের পর এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- মোহনপুর আতা নারায়নপুর গ্রামের শামসুদ্দিনের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক, হাটতৌড় গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে আব্দুল আজিজ ও ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের দীপেন চন্দের ছেলে সত্য চন্দ্র।

বাকী দুজনের পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

এদিকে, মোহনপুরে বজ্রপাতের ঘটনায় আরো তিনজন এবং বাগমারায় একজন আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন- মোহনপুর মোলাডাইং এলাকার খবির উদ্দিনের স্ত্রী জাহানারা, বারুইপাড়া এলাকার আব্দুর রহিমের স্ত্রী আলীমুন, কোলাপুরি গ্রামের কালুর ছেলে জামাল ও বাগমারা ধামিন কৌড় গ্রামের কালামের স্ত্রী রহিমা। আহতদের মোহনপুর ও বাগমারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, দুপুর দেড়টার দিকে মোহনপুর উপজেলায় ঝড়-বৃষ্টির সময় বিলের পাশে ধান কাটার সময় সত্য ও আব্দুল আজিজ এবং বাড়িতে টিনের চালার নিচে অবস্থান করার সময় বজ্রপাতে আব্দুর রাজ্জাক আহত হয়। পরে তাদের স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে মোহনপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মাসুদ পারভেজ জানান, মরদেহ মোহনপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে। তিনি বর্তমানে ঘটনাস্থলে রয়েছেন।

অপরদিকে, বাগমারা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান জানান, বজ্রপাতে একজন আহত হওয়ার কথা শুনেছি। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

গাজীপুরে ২ জনের মৃত্যু
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

তারা হলেন- কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার সাতানা গ্রামের সানাউল্লাহ বেপারীর ছেলে মো. সাত্তার আলী (২৬) ও কাপাসিয়ার খিরাটি গ্রামের কাজল মিয়ার স্ত্রী রুবিনা (৪০)।

কাপাসিয়া থানার উপ-পরিদর্শক মো. শাহজাহান জানান, দিনমজুর মো. সাত্তার আলী কাপাসিয়া উপজেলার উত্তরখামের গ্রামের আব্দুর রশীদের জমিতে ধান কাটছিল। এসময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

অপরদিকে, গৃহবধূ রুবিনা মাঠ থেকে গরু নিয়ে ফেরার পথে বজ্রপাতের কবলে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।

সিরাজগঞ্জে শিশুসহ ৫ জনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ ও উল্লাপাড়া উপজেলার পৃথকস্থানে বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজন মারা গেছেন। এসময় দুটি গরুও মারা যায়।

নিহতরা হলেন- রায়গঞ্জ উপজেলার চকপুর গ্রামের নুর নবীর শিশু কন্যা নুপুর খাতুন (৮) ও বৈকন্ঠপুর গ্রামের দারুজ্জামানের ছেলে আব্দুল মোতালেব (৪২), একই উপজেলার বেতগাতী গ্রামের বাসিন্দা এবং রায়গঞ্জের হাসিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক আনোয়ার হোসেন (৪৫), উল্লাপাড়া উপজেলার শিমলা গ্রামের আব্দুল লতিফ (৩৫) ও বেতুয়া গ্রামের গৃহবধু শাহিনুর বেগম (৩০)।

কিশোরগঞ্জে কলেজছাত্রসহ ৪ জনের মৃত্যু
বাজিতপুর ও হোসেনপুরে বজ্রপাতে কলেজছাত্রসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৃথক দুটি ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- বাজিতপুর উপজেলার দিলালপুর ইউনিয়নের বাহেরনগর গ্রামের মঞ্জু মিয়ার ছেলে স্বপন মিয়া (২০), একই উপজেলার পিরিজপুর ইউনিয়নের কইকুরী গ্রামের আবু বক্করের স্ত্রী রিজিয়া বেগম (৫৬), হোসেনপুর উপজেলায় আড়াইবাড়িয়া গ্রামের রহমত আলীর ছেলে ও হোসেনপুর ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির প্রথম বর্ষের ছাত্র শরীফুল ইসলাম শুভ (১৮) এবং তাড়াইল উপজেলার জাওয়ার ইউনিয়নের ইশাবশর গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের স্ত্রী মমতা বেগম (৪৫)।

দিলালপুর ইউনিয়ন পরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া নভেল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে, বিকেল বাড়ি থেকে চর বিশ্বনাথপুর এলাকায় ধানাকাটা শ্রমিকদের জন্য খাবার পানি নিয়ে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে মৃত্যু হয় কলেজছাত্র শুভর।

হোসেনপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নান্নু মোল্লা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নেত্রকোনা কৃষকের মৃত্যু
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় বজ্রপাতে কৃষক রইছ উদ্দিন (৫০) মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার আশুজিয়া ইউনিয়নের ভগবতীপুর গ্রামের পানিডুবি বিলের খালপাড় এ ঘটনা ঘটে। নিহত রইছ উদ্দিন ভগবতীপুর গ্রামের মৃত শামছ উদ্দিনের ছেলে।

আশুজিয়া ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বজ্রপাতে রইছ উদ্দিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

হবিগঞ্জের হাওরে কৃষকের মৃত্যু
হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে হাওরে ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলার প্রতাপপুর গ্রামের তাজুল মিয়ার ছেলে হাবিব মিয়া (৩০)।

নওগাঁয় কৃষকের মৃত্যু
নওগাঁর আত্রাইয়ে বজ্রপাতে জয়নাল উদ্দিন (৬৫) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। কৃষক জয়নাল উদ্দিন উপজেলার বিষা উত্তর গ্রামের মৃত ব্যাঙ্গা প্রামাণিকের ছেলে।

আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদরুদ্দৌজা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নরসিংদীতে ৩ জনের মৃত্যু
সদর ও রায়পুরা উপজেলায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরের পর এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- রায়পুরা উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের ফকিরেরচর গ্রামের জোছনা বেগম (৩৮), নরসিংদী সদর উপজেলার মহিসাষুরা গ্রমের কৃষক আব্দুল করিম (৫০) ও নজরপুরের চরাঞ্চলের ফুলি বেগম (৩২)।

নীলফামারীতে গৃহবধূর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে লালবিবি বেগম (৩৫) এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের ফুলের ঘাট গ্রামে ঘটনা ঘটে। তিনি ওই গ্রামের কৃষি শ্রমিক আলম হোসেনের স্ত্রী।

মাগুড়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়াডের ইউপি সদস্য লিয়াকত হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

এছাড়াও পিরোজপুরে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তার পরিচয় জানা যায়নি।

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *