৭২ বছর বয়সে মাভারতের পাঞ্জাবে ৭২ বছর বয়সী এক নারী প্রথমবারের মতো মা হয়েছেন।
এনডিটিভি অনলাইনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
ওই নারীর নাম দলজিন্দর কাউর। গত মাসে একটি ছেলেসন্তান জন্ম দেন তিনি। সন্তানের নাম রাখা হয়েছে আরমান, যার অর্থ ইচ্ছা।
নারীর স্বামীর নাম মহিন্দর সিং গিল। তাঁর বয়স ৭৯ বছর।
মহিন্দর-দলজিন্দর দম্পতি জানান, তাঁদের সন্তান জন্ম দেওয়ার স্বপ্ন সত্যি হতে প্রায় ৪৬ বছর লেগেছে।
হরিয়ানা রাজ্যের একটি ক্লিনিকে প্রায় দুই বছর ধরে আইভিএফ চিকিৎসার পর এই দম্পতির ঘরে সন্তান আসে। এই টেস্টটিউব সন্তানের জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে মহিন্দর ও দলজিন্দরের শুক্রাণু-ডিম্বাণু ব্যবহার করা হয়েছে।
জন্মের সময় মহিন্দর-দলজিন্দর দম্পতির শিশুর ওজন ছিল দুই কেজি। সে সুস্থ আছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনকে দলজিন্দর বলেন, সবাই তাঁকে সন্তান দত্তক নিতে বলত। কিন্তু তা নিতে আগ্রহী ছিলেন না তিনি। ঈশ্বরের প্রতি তাঁর বিশ্বাস ছিল। তিনি জানতেন, একদিন তাঁর সন্তান হবেই।
নারীর স্বামীর নাম মহিন্দর সিং গিল। তাঁর বয়স ৭৯ বছর।
মহিন্দর-দলজিন্দর দম্পতি জানান, তাঁদের সন্তান জন্ম দেওয়ার স্বপ্ন সত্যি হতে প্রায় ৪৬ বছর লেগেছে।
হরিয়ানা রাজ্যের একটি ক্লিনিকে প্রায় দুই বছর ধরে আইভিএফ চিকিৎসার পর এই দম্পতির ঘরে সন্তান আসে। এই টেস্টটিউব সন্তানের জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে মহিন্দর ও দলজিন্দরের শুক্রাণু-ডিম্বাণু ব্যবহার করা হয়েছে।
জন্মের সময় মহিন্দর-দলজিন্দর দম্পতির শিশুর ওজন ছিল দুই কেজি। সে সুস্থ আছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনকে দলজিন্দর বলেন, সবাই তাঁকে সন্তান দত্তক নিতে বলত। কিন্তু তা নিতে আগ্রহী ছিলেন না তিনি। ঈশ্বরের প্রতি তাঁর বিশ্বাস ছিল। তিনি জানতেন, একদিন তাঁর সন্তান হবেই।
সন্তান জন্মের পর মহিন্দর-দলজিন্দর দম্পতি বেশ উচ্ছ্বসিত। সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে তাঁরা আশাবাদী। সন্তানকে ভালো স্কুলে পাঠানোর পরিকল্পনা আছে বাবা-মায়ের।
নিঃসন্তান দম্পতিদের প্রতি দলজিন্দরের আহ্বান হলো, ‘আশা ছেড়ো না। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নাও।’
মহিন্দর-দলজিন্দর দম্পতির বিয়ে হয় ১৯৭০ সালে। সন্তান নিতে এর আগে তাঁরা একাধিকবার ব্যর্থ হন। কিন্তু শেষমেশ তাঁদের নিঃসন্তান জীবনের অবসান ঘটেছে।
মা হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় দলজিন্দর বলেন, প্রথমবার মা হওয়ার ক্ষেত্রে ততটা বুড়িয়ে যাননি তিনি। এখন তাঁর জীবন পরিপূর্ণ।
তবে বেঙ্গালুরুর কিছু বিশেষজ্ঞ এই বয়সে মহিন্দর-দলজিন্দর দম্পতির আইভিএফ সন্তান নেওয়াকে পুরোপুরি অনৈতিক বলে বর্ণনা করেছেন।