প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধে যশোর-২ আসনের সরকার দলীয় এমপি মো. মনিরুল ইসলামের বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করলেন ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া। বুধবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে এমন ঘটনা ঘটে।
অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী সিরাজগঞ্জ-৩ আসনের এমপি গাজী ম, ম, আমজাদ হোসেন মিলনের লিখিত প্রশ্নের উত্তর দেন। এরপর ডেপুটি স্পিকার উক্ত প্রশ্নের উপর সম্পূরক প্রশ্নের জন্য আহ্বান করেন সরকার দলীয় এমপি মনিরুল ইসলামকে।
প্রশ্ন করতে গিয়ে মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পরম শ্রদ্ধেয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি যখন প্রথম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হন তখন আমাদের দেশে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ছিলেন বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ। ১৯৯৭ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি। সেই অনুষ্ঠানে ধর্মসচিব সূচনা বক্তব্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারণ করেন। এরপর দর্শক সারি থেকে জুতা নিক্ষেপ করা হয়েছিল মঞ্চের দিকে। ওই সময় রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এসএসএফ ও পিজার তাদেরকে ধরে ফেলে। যে বঙ্গবন্ধু ইসলামিক ফাউন্ডেশন করেছিলেন সেই বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারিত হলে সেদিন বিএনপি-জামায়াত জুতা নিক্ষেপ করেছিল’..। তার বক্তব্যে এমন কথা উচ্চারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অধিবেশনের সভাপতির দায়িত্ব পালনকারী ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া তাকে থামিয়ে দেন। বক্তব্য শেষ করতে না দিয়ে রাগত স্বরে তাকে আসনে বসার নির্দেশ দেন তিনি।
এসময় প্রধানমন্ত্রী স্পিকারের অনুমতি নিয়ে প্রশ্নকর্তা মনিরুল ইসলামের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘মাননীয় স্পিকার আমি জানি না, মাননীয় সংসদ সদস্য ঠিক কোন ঘটনাকে উল্লেখ করতে চাচ্ছেন। মসজিদের ভিতরে তো কেউ জুতা নিয়ে ঢোকে না। কাজেই ওনি এই কথাগুলো কিভাবে বললেন? আমার ঠিক জানা নেই। সেসময় হয়তো অনেকে প্রতিবাদ করতে পারেন। তাই আমার মনে হয়, ওনার এই কথাগুলোকে এক্সপাঞ্জ করে দেয়া ভাল।’ এরপরই ডেপুটি স্পিকার মনিরুল ইসলামের কথাগুলো কোন সম্পূরক প্রশ্নের পর্যায়ে পড়ে না বলে তার সম্পূর্ণ বক্তব্যকেই এক্সপাঞ্জ করে দেন।
অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী সিরাজগঞ্জ-৩ আসনের এমপি গাজী ম, ম, আমজাদ হোসেন মিলনের লিখিত প্রশ্নের উত্তর দেন। এরপর ডেপুটি স্পিকার উক্ত প্রশ্নের উপর সম্পূরক প্রশ্নের জন্য আহ্বান করেন সরকার দলীয় এমপি মনিরুল ইসলামকে।
প্রশ্ন করতে গিয়ে মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পরম শ্রদ্ধেয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি যখন প্রথম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হন তখন আমাদের দেশে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ছিলেন বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ। ১৯৯৭ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি। সেই অনুষ্ঠানে ধর্মসচিব সূচনা বক্তব্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারণ করেন। এরপর দর্শক সারি থেকে জুতা নিক্ষেপ করা হয়েছিল মঞ্চের দিকে। ওই সময় রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এসএসএফ ও পিজার তাদেরকে ধরে ফেলে। যে বঙ্গবন্ধু ইসলামিক ফাউন্ডেশন করেছিলেন সেই বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারিত হলে সেদিন বিএনপি-জামায়াত জুতা নিক্ষেপ করেছিল’..। তার বক্তব্যে এমন কথা উচ্চারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অধিবেশনের সভাপতির দায়িত্ব পালনকারী ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া তাকে থামিয়ে দেন। বক্তব্য শেষ করতে না দিয়ে রাগত স্বরে তাকে আসনে বসার নির্দেশ দেন তিনি।
এসময় প্রধানমন্ত্রী স্পিকারের অনুমতি নিয়ে প্রশ্নকর্তা মনিরুল ইসলামের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘মাননীয় স্পিকার আমি জানি না, মাননীয় সংসদ সদস্য ঠিক কোন ঘটনাকে উল্লেখ করতে চাচ্ছেন। মসজিদের ভিতরে তো কেউ জুতা নিয়ে ঢোকে না। কাজেই ওনি এই কথাগুলো কিভাবে বললেন? আমার ঠিক জানা নেই। সেসময় হয়তো অনেকে প্রতিবাদ করতে পারেন। তাই আমার মনে হয়, ওনার এই কথাগুলোকে এক্সপাঞ্জ করে দেয়া ভাল।’ এরপরই ডেপুটি স্পিকার মনিরুল ইসলামের কথাগুলো কোন সম্পূরক প্রশ্নের পর্যায়ে পড়ে না বলে তার সম্পূর্ণ বক্তব্যকেই এক্সপাঞ্জ করে দেন।