ইয়েমেনের দক্ষিণাঞ্চলে এক সেনা অভিযানে আল কায়েদার ৮০০ বেশি যোদ্ধা নিহত হয়েছে। দেশটিতে সৌদি জোট জিহাদ বিরোধী এক অভিযান চালিয়ে ওই যোদ্ধাদের হত্যা করেছে। ওই প্রাদেশিক রাজধানীটি গত এক বছর ধরে আল-কায়েদার দখলে ছিল। সোমবার ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সামরিক সূত্রগুলো বলছে, দেশটির সরকারপন্থী বাহিনী মুকাল্লা নগরী ও একটি তেল টার্মিনাল পুর্নদখল করেছে। শহরটিকে জঙ্গিদের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে বিবেচনা করা হত।
আরব জোটের কমান্ডাররা বলেন, অভিযানে আল-কায়েদার আট শতাধিক জঙ্গি নিহত হয়। এর মধ্যে সংগঠনটির কিছু নেতাও আছেন। কিছু জঙ্গি পালিয়ে গেছে। সৌদি আরবের সরকারি সংবাদ সংস্থা স্পা’র খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
জঙ্গিদের দখলে যাওয়া ইয়েমেনের বিভিন্ন অংশ পুর্নদখলের উদ্দেশ্যেই ব্যাপকভিত্তিক ওই অভিযান চালানো হয়েছে। ইয়েমেনে গত ১১ এপ্রিল কার্যকর হওয়া অস্ত্রবিরতির পর জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় কুয়েতে শান্তি আলোচনার প্রেক্ষাপটে এ অভিযান চালানো হয়।
এক সেনা কর্মকর্তা বলেন, তারা মুকাল্লা শহরের কেন্দ্রে প্রবেশ করেছেন এবং তারা আল-কায়েদার পক্ষ থেকে কোনো প্রতিরোধের মুখোমুখি হননি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সেনা কর্মকর্তা বলেন, মুকাল্লার বাসিন্দারা যুদ্ধবিধ্বস্ত নগরী ত্যাগ করতে জিহাদিদের আহ্বান জানিয়েছিল। নগরীতে প্রায় দুই লাখ লোক বসবাস করে।
সৌদির গণমাধ্যম এসপিএর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জোটের কমান্ডাররা দাবি করেছেন তাদের অভিযান ফলপ্রসূ হয়েছে। সামরিক অভিযানে আল কায়েদার ৮০০ বেশি জঙ্গি এবং তাদের বেশ কয়েকজন নেতা নিহত হয়েছে। তবে বেশ কয়েকজন জঙ্গি পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।
সামরিক সূত্রগুলো জানায়, ২০১৫ সালের মার্চ থেকে ইয়েমেনে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত আরব জোট স্থল সৈন্যদের সুবিধা দিতে মুকাল্লায় আল কায়েদা অবস্থানের ওপর বিমান হামলা করতো।
সৈন্যরা পূর্বাঞ্চলের শের এলাকায় মিনা আল ধাবা তেল টার্মিনালও পুনর্দখল করে নিয়েছে। রোববার সকালের দিকে সামরিক সূত্রগুলো জানায়, সরকারপন্থী বাহিনী রিয়ান বিমানবন্দর ও মুকাল্লার উপকণ্ঠে আল কায়েদার দখল করে নেয়া এক সেনা বিগ্রেডের সদরদফতর পুনর্দখল করেছে।
সামরিক সূত্রগুলো বলছে, দেশটির সরকারপন্থী বাহিনী মুকাল্লা নগরী ও একটি তেল টার্মিনাল পুর্নদখল করেছে। শহরটিকে জঙ্গিদের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে বিবেচনা করা হত।
আরব জোটের কমান্ডাররা বলেন, অভিযানে আল-কায়েদার আট শতাধিক জঙ্গি নিহত হয়। এর মধ্যে সংগঠনটির কিছু নেতাও আছেন। কিছু জঙ্গি পালিয়ে গেছে। সৌদি আরবের সরকারি সংবাদ সংস্থা স্পা’র খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
জঙ্গিদের দখলে যাওয়া ইয়েমেনের বিভিন্ন অংশ পুর্নদখলের উদ্দেশ্যেই ব্যাপকভিত্তিক ওই অভিযান চালানো হয়েছে। ইয়েমেনে গত ১১ এপ্রিল কার্যকর হওয়া অস্ত্রবিরতির পর জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় কুয়েতে শান্তি আলোচনার প্রেক্ষাপটে এ অভিযান চালানো হয়।
এক সেনা কর্মকর্তা বলেন, তারা মুকাল্লা শহরের কেন্দ্রে প্রবেশ করেছেন এবং তারা আল-কায়েদার পক্ষ থেকে কোনো প্রতিরোধের মুখোমুখি হননি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সেনা কর্মকর্তা বলেন, মুকাল্লার বাসিন্দারা যুদ্ধবিধ্বস্ত নগরী ত্যাগ করতে জিহাদিদের আহ্বান জানিয়েছিল। নগরীতে প্রায় দুই লাখ লোক বসবাস করে।
সৌদির গণমাধ্যম এসপিএর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জোটের কমান্ডাররা দাবি করেছেন তাদের অভিযান ফলপ্রসূ হয়েছে। সামরিক অভিযানে আল কায়েদার ৮০০ বেশি জঙ্গি এবং তাদের বেশ কয়েকজন নেতা নিহত হয়েছে। তবে বেশ কয়েকজন জঙ্গি পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।
সামরিক সূত্রগুলো জানায়, ২০১৫ সালের মার্চ থেকে ইয়েমেনে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত আরব জোট স্থল সৈন্যদের সুবিধা দিতে মুকাল্লায় আল কায়েদা অবস্থানের ওপর বিমান হামলা করতো।
সৈন্যরা পূর্বাঞ্চলের শের এলাকায় মিনা আল ধাবা তেল টার্মিনালও পুনর্দখল করে নিয়েছে। রোববার সকালের দিকে সামরিক সূত্রগুলো জানায়, সরকারপন্থী বাহিনী রিয়ান বিমানবন্দর ও মুকাল্লার উপকণ্ঠে আল কায়েদার দখল করে নেয়া এক সেনা বিগ্রেডের সদরদফতর পুনর্দখল করেছে।