৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে পৌর নির্বাাচন। সুষ্ঠ নির্বাচনে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সরকারী ও বেসরকারী বিরোধীদল । ইতিমধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রধান মন্ত্রীর সহযোগিতা চেয়ে নিজের অসহায়ত্বের জানান দিয়েছেন। অধিকার নিশ্চিত হবে না মনে করে বিএনপি নির্বাচনী মাঠে রয়েছে। সরকারীদল বিদ্রোহী প্রার্থী ও প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে রীতিমত হুংকার দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে সুষ্ঠ নির্বাচনের অন্তরায় হিসেবে যে কয়েকটি কারণ বিদ্যমান তার মধ্যে সাংবাকিতার আবরণে রাজনৈতিক কর্মী রয়েছেন।
আইনশৃংখলা বাহিনীর একটি দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, সাংবাদিকের পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে কিছু দাগী সন্ত্রাসী ও বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক কর্মী অনুপ্রবেশ করতে পারেন। যা সূষ্ঠ নির্বাচনের ক্ষেত্রে বিঘ্ন হতে পারে। নির্বাচন কমিশনের বিধানে একেকটি গনমাধ্যম থেকে একজন রির্পোটার ও একজন ক্যামেরাম্যান একটি নির্বাচনে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। কিন্তু এই সংখ্যাটি এক এক গনমাধ্যমে কয়েকগুন হতে পারে বলে আশংকা রয়েছেন। ফলে সূষ্ঠ নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হতে সাংবাদিকের আবরনে অসৎ মানুষের অনুপ্রবেশ বন্ধ হওয়া উচিত।