মাসুদ রানা সরকার, বগুড়া জেলা প্রতিনিধি :বগুড়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত স্কুল ছাত্র জুনায়েদ ইসলাম (রাতুলে)-এর মরদেহ বগুড়ায় আনার পর মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর/২৪, সকাল ৯টায় সরকারি মুস্তাফাবিয়া আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে জানাজা শেষে সকাল ১০টার দিকে শহরের নামাজগড় আঞ্জুমান ই গোরস্থানে দাফন করা হয়।জানাজা নামাজের আগে রাতুলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বক্তব্য রাখেন বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা, জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দিন, জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি আলহাজ মোশারফ হোসেন, শহর জামায়াতের আমীর অধ্যক্ষ আবিদুর রহমান সোহেল, পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শাহ মো. মেহেদী হাসান হিমু, পরিবারের পক্ষ থেকে আমির হামজা, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাজশাহী বিভাগীয় ছাত্র মৈত্রী সফর প্রতিনিধি দল সদস্য ফয়সাল আহমেদ, ইমাম হোসাইন ইমন। এ ছাড়াও বগুড়া জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাবিবুর রশিদ সন্ধান, সাধারণ সম্পাদক এম আর হাসান পলাশসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষ জানাজায় অংশগ্রহণ করেন।উল্লেখ্য ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে ভারতে যায় শেখ হাসিনা। এমন খবরে সারাদেশের মতো বগুড়াতেও বের হয় আনন্দ মিছিল। সেই মিছিলে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে আহত স্কুলছাত্র জুনাইদ ইসলাম রাতুল (১৪) ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রোববার রাতে মারা যান। সে বগুড়া শহরের সুলতাগঞ্জপাড়া ঘোনপাড়া এলাকার মুদি দোকানী জিয়াউর রহমান(জিয়ার) ছেলে