ঢাকায় ইতালিয়ান নাগরিক হত্যার ঘটনাকে দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, একজন বিদেশি নাগরিক মারা যাওয়ায় আমরা সত্যিই দুঃখিত। তবে এ হত্যাকা-ের পর বাংলাদেশে পশ্চিমা বিভিন্ন দেশে রেড এলার্ট জারি করায় উষ্মা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, নিউ ইয়র্কেই আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতিকে হত্যা করা হয়েছে। তখনতো কোন দূতাবাস রেড এলার্ট জারি করেনি।
মঙ্গলবার নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদেশি নাগরিক হত্যার পরপরই দূতাবাসগুলো রেড এলার্ট জারি করলো। আর আমরা বিএনপির এক নেতাকে তৎপর দেখলাম। তাতে সন্দেহ হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে ঘটনা বেরিয়ে আসতে পারে। ঢাকায় ফিরেই এই ব্যবস্থা আমি নিবো।
বাংলাদেশে আদৌ কোন বিরোধী দল আছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, সংসদীয় রীতি অনুযায়ী যারা জাতীয় সংসদে বিরোধী দল হিসেবে বসছেন তারাই সত্যিকারের বিরোধী দল। তবে আমাদের দেশে আরেকটি দল আছে যারা নির্বাচনে যায়নি, নির্বাচনের পথ ছেড়ে দিয়ে যারা জঙ্গিবাদি, সন্ত্রাসী, জ্বালাও-পোড়াও করেছে তারা রাজনৈতিক দল হতে পারে না। তারা জঙ্গিবাদি দল। ২০১৯ সালের আগে জাতীয় সংসদের আগাম কোন নির্বাচনের সুযোগ বা সম্ভাবনা আছে কিনা প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বলেন, আগাম নির্বাচন কেন? আমরা যে উন্নয়ন করছি এটি পছন্দ হচ্ছে না? হ্যাঁ, যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন পছন্দ করবে না তারাই আগাম নির্বাচনের জন্যে চিৎকার করবে। আর আওয়ামী লীগ যতদিন ক্ষমতায় থাকবে উন্নয়নের গতিও বাড়তে থাকবে। তাই জনগণ কোনটি চাইছে সেটি জণগণকে জিজ্ঞাসা করতে বলবেন। শেখ হাসিনা বলেন, সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অনুযায়ীই সামনের নির্বাচন হবে। এ নিয়ে কোন চিন্তার কারণ নেই।
বাংলাদেশে আইএস’র অস্তিত্ব আছে কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যে দেশে একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠি মানুষ পুড়িয়ে মারে, মানুষ হত্যা করেই যারা দেশে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরী করতে চায়, এমন কিছু লোকতো বাংলাদেশে রয়েছে। তারাতো চাইবেই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে। সে শ্রেণীর লোকদেরই কর্মকান্ড এগুলো। একজন মানুষ মারা গেছে সেটি আমরা জানি। এজন্যে আমরাও দু:খিত এবং এটি অত্যন্ত দু:খজনক ঘটনা। তবে আইএস এ হত্যাকান্ড চালিয়েছে বলে যে দাবি উঠেছে সেটি আমরা যদ্দুর জানি, শিকাগো থেকে একটি মেসেজ দেয়া হয়েছে যে, এটি আইএস করেছে। তবে বাংলাদেশ থেকে কেউ এমন দাবি করেছে বলে এখন পর্যন্ত কোন মেসেজ পাইনি। তবে বাংলাদেশই শুধু নয়, এখন বিশ্বব্যাপী এমন সন্ত্রস্ত পরিস্থিতি তৈরীর একটা চেষ্টা চলছে। কিন্তু আমরা বাংলাদেশের মানুষ শান্তিতে বিশ্বাস করি। আমরা কোন জঙ্গিবাদে বিশ্বাস করি না। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থানও আমরা চাই না।
মঙ্গলবার নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদেশি নাগরিক হত্যার পরপরই দূতাবাসগুলো রেড এলার্ট জারি করলো। আর আমরা বিএনপির এক নেতাকে তৎপর দেখলাম। তাতে সন্দেহ হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে ঘটনা বেরিয়ে আসতে পারে। ঢাকায় ফিরেই এই ব্যবস্থা আমি নিবো।
বাংলাদেশে আদৌ কোন বিরোধী দল আছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, সংসদীয় রীতি অনুযায়ী যারা জাতীয় সংসদে বিরোধী দল হিসেবে বসছেন তারাই সত্যিকারের বিরোধী দল। তবে আমাদের দেশে আরেকটি দল আছে যারা নির্বাচনে যায়নি, নির্বাচনের পথ ছেড়ে দিয়ে যারা জঙ্গিবাদি, সন্ত্রাসী, জ্বালাও-পোড়াও করেছে তারা রাজনৈতিক দল হতে পারে না। তারা জঙ্গিবাদি দল। ২০১৯ সালের আগে জাতীয় সংসদের আগাম কোন নির্বাচনের সুযোগ বা সম্ভাবনা আছে কিনা প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বলেন, আগাম নির্বাচন কেন? আমরা যে উন্নয়ন করছি এটি পছন্দ হচ্ছে না? হ্যাঁ, যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন পছন্দ করবে না তারাই আগাম নির্বাচনের জন্যে চিৎকার করবে। আর আওয়ামী লীগ যতদিন ক্ষমতায় থাকবে উন্নয়নের গতিও বাড়তে থাকবে। তাই জনগণ কোনটি চাইছে সেটি জণগণকে জিজ্ঞাসা করতে বলবেন। শেখ হাসিনা বলেন, সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অনুযায়ীই সামনের নির্বাচন হবে। এ নিয়ে কোন চিন্তার কারণ নেই।
বাংলাদেশে আইএস’র অস্তিত্ব আছে কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যে দেশে একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠি মানুষ পুড়িয়ে মারে, মানুষ হত্যা করেই যারা দেশে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরী করতে চায়, এমন কিছু লোকতো বাংলাদেশে রয়েছে। তারাতো চাইবেই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে। সে শ্রেণীর লোকদেরই কর্মকান্ড এগুলো। একজন মানুষ মারা গেছে সেটি আমরা জানি। এজন্যে আমরাও দু:খিত এবং এটি অত্যন্ত দু:খজনক ঘটনা। তবে আইএস এ হত্যাকান্ড চালিয়েছে বলে যে দাবি উঠেছে সেটি আমরা যদ্দুর জানি, শিকাগো থেকে একটি মেসেজ দেয়া হয়েছে যে, এটি আইএস করেছে। তবে বাংলাদেশ থেকে কেউ এমন দাবি করেছে বলে এখন পর্যন্ত কোন মেসেজ পাইনি। তবে বাংলাদেশই শুধু নয়, এখন বিশ্বব্যাপী এমন সন্ত্রস্ত পরিস্থিতি তৈরীর একটা চেষ্টা চলছে। কিন্তু আমরা বাংলাদেশের মানুষ শান্তিতে বিশ্বাস করি। আমরা কোন জঙ্গিবাদে বিশ্বাস করি না। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থানও আমরা চাই না।