রাজধানী ঢাকায় যুবসমাবেশকে কেন্দ্র করে নজরকাড়া শোডাউন করেছেন গাজীপুর মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব মাহমুদ হাসান রাজু।
সোমবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে তিনি মহানগর যুবদলের নেতাকর্মীদের নিয়ে ঢাকার রাস্তায় এই শোডাউন করেন। এদিন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে এক দফার যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে ঢাকায় যুবসমাবেশের আয়োজন করা হয়। সেই সাথে দুপুর ২টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জাতীয়তাবাদী যুবদলের উদ্যোগে এ সমাবেশ শুরু হয়। আর এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই মহানগর যুবদলের নেতাকর্মীরা কর্ণফুলী গার্ডেন সিটির সামনে সামনে জড়ো হতে থাকেন।
সেই সাথে নেতাকর্মীদের খন্ড খন্ড মিছিলে কর্ণফুলী গার্ডেন সিটির সামনে এলাকা বিশাল জনসমাবেশে পরিণত হয়। এরপর কর্ণফুলী গার্ডেন সিটির সামনে থেকে সামনে থেকে তারেক রহমানের ছবি সম্বলিত বিশাল পতাকাসহ নেতাকর্মীদের নিয়ে মিছিল শুরু করেন মাহমুদ হাসান রাজু। একই সাথে ছিল সরকার বিরোধী বিভিন্ন রকমের ব্যানার ফেস্টুন। নেতাকর্মীদের বিভিন্ন রকমের স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে আশপাশ এলাকা। তাদের এই মিছিল কেন্দ্রীয় নেতাদেরও নজরে আসে। মঞ্চ থেকে ঘোষণা করা হয় গাজীপুর মহানগর যুবদলের মিছিলের অংশগ্রহণ।
জানা যায়, মাহমুদ হাসান রাজু রাজনীতির শুরু থেকেই সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে আসছেন। ছাত্রদলের রাজনীতির মাধ্যমেই তিনি আলোচনায় আসতে শুরু করেন। তার সাহসিকতাপূর্ণ বক্তব্য নজরে আসে কেন্দ্রীয় নেতাদের। যদিও এজন্য অনেক জুলুম নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। তারপরেও দমে যাননি মাহমুদ হাসান রাজু বরং আরও দূরন্ত গতিতে এগিয়ে চলছেন।
এরই মধ্যে গত ৭/০৯/২৩ সেপ্টেম্বর মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা দেয়া হয়। আর এই কমিটিতে গাজীপুর মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক পদে সাজেদুল ইসলাম সিনিয়র যুগ্নআহ্বায়ক ইমরান রেজা ও সদস্য সচিব মাহমুদ হাসান রাজু জায়গা পান। তবে এই কমিটি শুরু থেকেই মাহমুদ হাসান রাজুকে কোণঠাসা করে চেষ্টা করা হচ্ছে।
কিন্তু মাহমুদ হাসান রাজু লোকবলের কাছে তারা হেরে যাচ্ছেন। শেষ পর্যন্ত কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। কমিটি ঘোষণার পর থেকেই একের পর এক কর্মসূচিতে তিনি তার সক্ষমতার পরিচয় দিয়ে আসছেন