বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী আহমেদ অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন, আজকে যে পরিস্থিতি।প্রধান বিচারপতিকে তরবারি উপহার দিচ্ছেন কে? দিচ্ছেন মহানগর গোযেন্দা পুলিশের একজন বড় কর্মকর্তা। যিনি এই গাজীপুরের এসপি ছিলেন। আজব ব্যাপার। প্রধান বিচারপতিকে যখন জয়েন্ট করে, তখন কে উপহার দিতে পারে? আইনজীবি সমিতি, বারকাউন্সিলরেরা। এই টার কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারেননি।পুলিশ প্রধান কেন দিবেন?আমি এই কথা বলেছি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি কাপাসিয়া শাখার উদ্যোগে শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫ টায় গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা ঘাগটিয়া চালা ওয়েল ফেয়ার ক্লাব মাঠে বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য,সাবেক মন্ত্রী ব্রি.জে. আ স ম হান্নান শাহ ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভায় বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী আহমেদ অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এসব কথা বলেন।
বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী আহমেদ অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন,আজকে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে চিকিৎসকরা বলছে, বাংলাদেশে চিকিৎসা সর্বোচ্চ হয়েছে।বিদেশে উন্নত চিকিৎসা না হলে নেত্রীকে বাঁচানো যাবেনা।এই আবেদন শুধু দলের নয়, এই আবেদন শুধু বিএনপি নেতৃবৃন্দের নয়। এই আবেদন দেশের কোটি কোটি মানুষের। এই আবেদন দেশের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসকদের।শেখ হাসিনা কারো কথা বিশ্বাস করেননা।
তিনি বলেন, তার চোখ অসুস্থ, তার লিভার ক্ষতিগ্রস্ত, তার কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ, তার উচ্চ মাত্রার ডায়াবেটিস, তার হৃদ রোগে অসুস্থতা,তার রিং পড়ানো আছে।এতো বেশি অসুস্থ সাবেক চারবারের প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসা করার কোনো সুযোগ নেই। আর আপনি ঘোটা আমেরিকা ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
আপনার আইনমন্ত্রী বলেছেন, তাদের পক্ষ থেকে কোনো আবেদন দেওয়া হয়নি। ৪ঠা সেপ্টেম্বর আবেদন দেওয়া হয়েছে, সোমবারে তাঁর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।সোমবারে আইন মন্ত্রী বলেছেন, সিদ্ধান্ত দিবেন আর প্রধানমন্ত্রী ভয়েস অব আমেরিকায় বলছে, দন্ডিত আসামীকে বিদেশে চিকিৎসার কোনো নিয়ম নেই। এক দেশে একই সরকারের দুই জনের দুই বক্তব্য দুই রকম। এ্টা আর কিছু নয়। তিনি প্রশ্ন করেন, এই দেশ কি প্রকৃত আইন ও প্রচলিত আইনের উপর চলে? এই দেশ মূলত চলে জয়বাংলার শাষনের উপর। এই দেশ চলে জয় বাংলার আইনের উপর। এই দেশে প্রকৃত আইন নেই। এইখানে রয়েছে শেখ হাসিনার আইন।
প্রধান বিচারপতি যখন শেখ হাসিনার কথা শুনতেন তখন ঠিক ছিলো। তাঁর কথা যখন শুনলেননা। তখন বন্ধুকের নল ঠেকিয়ে দেশ থেকে বিতারিত করলেন। এই হলো শেখ হাসিনার আইন, শেখ হাসিনার আদালত।
শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি কারাগারে ছিলেন,আপনি কারাগারে থেকে চিকিৎসার জন্য যাননি আমেরিকায়? আপনি গেছেন।শুধু তাই নয়,আপনার মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, তাঁর তো সাজা হয়েছিলো।সাজা থাকা অবস্থায় সিংগাপুরে কি করে চিকিৎসার জন্য গেলেন। আ স ম আ. রব জাতীয় নেতা, তাঁর সাজা হয়েছিলো।সাজা থাকা অবস্থায় তাকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছিলেন। আপনি বেগম খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মারবেন।এটা আপনার অশুভ চিন্তা।সেই শয়তানী পরিকল্পনা। আপনি মিথ্যাবাদী প্রতিবন্ধী।আপনি বুদ্ধি প্রতিবন্ধী।
ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি ৩৬ দিন আল্টিমেটাম দিয়েছেণ।বিএনপিকে সঠিক পথে আসতে বলেছেন, নাহলে খবর আছে, হাত পা ভেঙ্গে দেওয়া হবে। আমি বলি, আপনি কার হাত পা ভাঙ্গবেন, জনগণ আমাদের সাথে।পুলিশ দিয়ে বাধা দেন, র্যাব দিয়ে বাধা দেন। আপনারা যা বলবেন, তার ওল্টোটা হবে। আজ তো চারদিক থেকে জনসভায় অনেকে এসেছে।
ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন, তাঁর ওল্টা পাল্টা কথা জনগন এখন ওবায়দুল কাদেরের নাম দিয়েছে, আন্তজার্তীক গোপাল ভাঁড়।তিনি বলেন, আপনার দলের সব চোর।১৮ তে একটা করেছেন এক তরফা, আরেকটা করেছেন রাতের বেলায়।এটা সবাই জানেন।
বিএনপি জেলা সভাপতি ফজলুল হক মিলনের সভাপতেত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রিয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কামরুজ্জামান রতন, সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ূন কবির খান, সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা: রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী ছাইয়েদুল আলম বাবুল, জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল হান্নান শাহ, ডা: মাজহারুল আলম, কালিয়াকৈর পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার প্রমুখ।
বিএনপি গাজীপুর জেলা মহানগর সভাপতি শওকত হোসেন সরকার বলেন, বাংলাদেশে ১/১১ সময় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লুঠে দাড়িয়েছেন এবং বার কারাবরণ করেছেন আ স ম হান্নান শাহ। আজ হান্নান শাহক পেলে ভোট চোর সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারতোনা।
বিএনপি নির্বাহী সদস্য কালিয়াকৈর পৌর মেয়র মজিবুর রহমান বলেন, গাজীপুরের ৫ টি আসনে আমাদের বিজয় হবে।বর্তমানে গ্যাস ও বিদ্যুৎ দাম বৃদ্বি। দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি, আমরা এসবের পরিত্রাণ চাই। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে নিয়ে আর খেলবেন না। তার চিকিৎসার ব্যবস্থ্যা করুন।
বিএনপি নির্বাহী সদস্য কাজী সায়েদুল আলম বলেন, তারেক রহমানের দিক নির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছি। বিএনপি নির্বাহী সদস্য কামরুজ্জামান রতন ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্যে করে বলেন, ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মির্জা ফখরুল ও রিজভী আহমেদ ভিসা নীতির এজেন্ট।
আমি বলি, আমেরিকার এজেন্ট হয়ে থাকলে এটা আমাদের গর্ব।
গাজীপুরে রহুল কবির রিজভী আহমেদ
বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী আহমেদ অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন, আজকে যে পরিস্থিতি।প্রধান বিচারপতিকে তরবারি উপহার দিচ্ছেন কে? দিচ্ছেন মহানগর গোযেন্দা পুলিশের একজন বড় কর্মকর্তা। যিনি এই গাজীপুরের এসপি ছিলেন। আজব ব্যাপার। প্রধান বিচারপতিকে যখন জয়েন্ট করে, তখন কে উপহার দিতে পারে? আইনজীবি সমিতি, বারকাউন্সিলরেরা। এই টার কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারেননি।পুলিশ প্রধান কেন দিবেন?আমি এই কথা বলেছি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি কাপাসিয়া শাখার উদ্যোগে শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫ টায় গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা ঘাগটিয়া চালা ওয়েল ফেয়ার ক্লাব মাঠে বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য,সাবেক মন্ত্রী ব্রি.জে. আ স ম হান্নান শাহ ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভায় বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী আহমেদ অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এসব কথা বলেন।
বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী আহমেদ অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন,আজকে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে চিকিৎসকরা বলছে, বাংলাদেশে চিকিৎসা সর্বোচ্চ হয়েছে।বিদেশে উন্নত চিকিৎসা না হলে নেত্রীকে বাঁচানো যাবেনা।এই আবেদন শুধু দলের নয়, এই আবেদন শুধু বিএনপি নেতৃবৃন্দের নয়। এই আবেদন দেশের কোটি কোটি মানুষের। এই আবেদন দেশের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসকদের।শেখ হাসিনা কারো কথা বিশ্বাস করেননা।
তিনি বলেন, তার চোখ অসুস্থ, তার লিভার ক্ষতিগ্রস্ত, তার কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ, তার উচ্চ মাত্রার ডায়াবেটিস, তার হৃদ রোগে অসুস্থতা,তার রিং পড়ানো আছে।এতো বেশি অসুস্থ সাবেক চারবারের প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসা করার কোনো সুযোগ নেই। আর আপনি ঘোটা আমেরিকা ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
আপনার আইনমন্ত্রী বলেছেন, তাদের পক্ষ থেকে কোনো আবেদন দেওয়া হয়নি। ৪ঠা সেপ্টেম্বর আবেদন দেওয়া হয়েছে, সোমবারে তাঁর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।সোমবারে আইন মন্ত্রী বলেছেন, সিদ্ধান্ত দিবেন আর প্রধানমন্ত্রী ভয়েস অব আমেরিকায় বলছে, দন্ডিত আসামীকে বিদেশে চিকিৎসার কোনো নিয়ম নেই। এক দেশে একই সরকারের দুই জনের দুই বক্তব্য দুই রকম। এ্টা আর কিছু নয়। তিনি প্রশ্ন করেন, এই দেশ কি প্রকৃত আইন ও প্রচলিত আইনের উপর চলে? এই দেশ মূলত চলে জয়বাংলার শাষনের উপর। এই দেশ চলে জয় বাংলার আইনের উপর। এই দেশে প্রকৃত আইন নেই। এইখানে রয়েছে শেখ হাসিনার আইন।
প্রধান বিচারপতি যখন শেখ হাসিনার কথা শুনতেন তখন ঠিক ছিলো। তাঁর কথা যখন শুনলেননা। তখন বন্ধুকের নল ঠেকিয়ে দেশ থেকে বিতারিত করলেন। এই হলো শেখ হাসিনার আইন, শেখ হাসিনার আদালত।
শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি কারাগারে ছিলেন,আপনি কারাগারে থেকে চিকিৎসার জন্য যাননি আমেরিকায়? আপনি গেছেন।শুধু তাই নয়,আপনার মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, তাঁর তো সাজা হয়েছিলো।সাজা থাকা অবস্থায় সিংগাপুরে কি করে চিকিৎসার জন্য গেলেন। আ স ম আ. রব জাতীয় নেতা, তাঁর সাজা হয়েছিলো।সাজা থাকা অবস্থায় তাকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছিলেন। আপনি বেগম খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মারবেন।এটা আপনার অশুভ চিন্তা।সেই শয়তানী পরিকল্পনা। আপনি মিথ্যাবাদী প্রতিবন্ধী।আপনি বুদ্ধি প্রতিবন্ধী।
ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি ৩৬ দিন আল্টিমেটাম দিয়েছেণ।বিএনপিকে সঠিক পথে আসতে বলেছেন, নাহলে খবর আছে, হাত পা ভেঙ্গে দেওয়া হবে। আমি বলি, আপনি কার হাত পা ভাঙ্গবেন, জনগণ আমাদের সাথে।পুলিশ দিয়ে বাধা দেন, র্যাব দিয়ে বাধা দেন। আপনারা যা বলবেন, তার ওল্টোটা হবে। আজ তো চারদিক থেকে জনসভায় অনেকে এসেছে।
ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন, তাঁর ওল্টা পাল্টা কথা জনগন এখন ওবায়দুল কাদেরের নাম দিয়েছে, আন্তজার্তীক গোপাল ভাঁড়।তিনি বলেন, আপনার দলের সব চোর।১৮ তে একটা করেছেন এক তরফা, আরেকটা করেছেন রাতের বেলায়।এটা সবাই জানেন।
বিএনপি জেলা সভাপতি ফজলুল হক মিলনের সভাপতেত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রিয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কামরুজ্জামান রতন, সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ূন কবির খান, সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা: রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী ছাইয়েদুল আলম বাবুল, জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল হান্নান শাহ, ডা: মাজহারুল আলম, কালিয়াকৈর পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার প্রমুখ।
বিএনপি গাজীপুর জেলা মহানগর সভাপতি শওকত হোসেন সরকার বলেন, বাংলাদেশে
…