২০২২ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। সব বোর্ড মিলিয়ে গড় পাসের হার ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। পাসের হার গেল বছরের চেয়ে ৯ দশমিক ৩১ শতাংশ কমেছে। গেল বছর গড় পাসের হার ছিল ৯৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, আগের বছর কম বিষয়ে পরীক্ষা হওয়ায় পাসের হার বেশি ছিল। এবার ‘বিষয়’ বেড়ে যাওয়ায় পাসের হার কমেছে।
গতকাল বুধবার শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলের তথ্যউপাত্ত তুলে ধরেন।
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এবার পাস করেছেন ১০ লাখ ১১ হাজার ৯৮৭ জন। অংশগ্রহণ করেছিলেন ১১ লাখ ৭৭ হাজার ৩৮৭ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ২৮২ জন। গতবার পেয়েছিলেন ১ লাখ ৮৯ হাজার ১৬৯ জন।
পাসের হার কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘গেল বছর তিনটি বিষয়ে
ছয়টি পত্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবার ৬টি বিষয়ে ১২টি পত্রে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী সব বিষয়ে ভালো ফল করতে পারেনি।’
ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৯টি সাধারণ বোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৫৫ জন। শুধু এইচএসসিতে পাসের হার ৮৪ দশমিক ৩১ শতাংশ। গত বছর শুধু এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১ লাখ ৭৮ হাজার ৫২২ জন।
আলিম পরীক্ষায় মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের ৯ হাজার ৪২৩ পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পাসের হার ৯২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। গত বছর ৪ হাজার ৮৭২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
এইচএসসি বিএম-ভোকেশোনাল পরীক্ষায় কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ৭ হাজার ১০৪ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পাসের হার ৯৪ দশমিক ৪১ শতাংশ। গত বছর ৫ হাজার ৭৭৫ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯২ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এইচএসসি বিএম-ভোকেশোনাল পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষাপদ্ধতি কিছুটা আলাদা। তাদের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষে আলাদা পরীক্ষা দিতে হয়।
ঢাকা বোর্ডে ৬২ হাজার ৪২১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। এ বোর্ডে পাসের হার ৮৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ। গতবার (২০২১ সালের পরীক্ষা) ৫৯ হাজার ২৩৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯৬ দশমিক ২০ শতাংশ।
এইচএসসি পরীক্ষায় কুমিল্লা বোর্ডে ১৪ হাজার ৯৯১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পাসের হার ৯০ দশমিক ৭২ শতাংশ। গতবার এ বোর্ডে ১৪ হাজার ১৫৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯৭ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
চট্টগ্রাম বোর্ডে ১২ হাজার ৬৭০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পাসের হার ৮০ দশমিক ৫০ শতাংশ। আগের বার ১৩ হাজার ৭২০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
দিনাজপুর বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ হাজার ৮৩০ জন। পাসের হার ৭৯ দশমিক ০৮ শতাংশ। আগের বার ১৫ হাজার ৩৪৯ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯২ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
এইচএসসি পরীক্ষায় বরিশাল বোর্ডে ৭ হাজার ৩৮৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পাসের হার ৮৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ। গতবার ৯ হাজার ৯৭১ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
ময়মনসিংহ বোর্ডের ৫ হাজার ২৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পাসের হার ৮০ দশমিক ৩২ শতাংশ। গতবার ৭ হাজার ৬৮৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯৫ দশমিক ৭১ শতাংশ।
যশোর বোর্ডের ১৮ হাজার ৭০৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পাসের হার ৮৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ। গতবার ২০ হাজার ৮৭৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯৮ দশমিক ১১ শতাংশ।
রাজশাহী বোর্ডে ২১ হাজার ৮৫৫ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পাসের হার ৮১ দশমিক ৬ শতাংশ। গতবার ৩২ হাজার ৮০০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯৭ দশমিক ২৯ শতাংশ।
এইচএসসি পরীক্ষায় সিলেট বোর্ডে ৪ হাজার ৮৭১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পাসের হার ৮১ দশমিক ৪ শতাংশ। গতবার ৪ হাজার ৭৩১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৯৪ দশমিক ৮ শতাংশ।
প্রতি বছর সাধারণত এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। ফল প্রকাশ হয় জুলাইয়ে। এ বছর কোভিড-১৯ মহামারী ও বন্যার কারণে সময়মতো পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। গত ৬ নভেম্বর শুরু হয়ে ১৩ ডিসেম্বর পরীক্ষা শেষ হয়। ফল প্রকাশ হলো গতকাল।
ছাত্রীরা এগিয়ে
এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার এবং জিপিএ-৫ পাওয়ার তালিকায় ছাত্রীরা এগিয়ে রয়েছে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরিসহ দেশের সব কটি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এবার ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রীদের গড় পাসের হার ২ দশমিক ৯৫ শতাংশ বেশি। আর ছাত্রদের চেয়ে ১৫ হাজার ১৬০ জন বেশি ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। ছাত্রীদের পাসের হার ৮৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। পরীক্ষার্থী ছিল ৫ লাখ ৬৭ হাজার ৮৬৫ জন। ছাত্রদের পাসের হার ৮৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ। পরীক্ষার্থী ছিল ছয় লাখের বেশি। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে এবার ৯৫ হাজার ৭২১ জন ছাত্রী। আর ৮০ হাজার ৫৬১ জন ছাত্র।
বিদেশে হার কমেছে
এইচএসসিতে বিদেশের কেন্দ্রে ২২৪ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিলেন। পাস করেছেন ২১৮ জন। পাসের হার ৯৭ দশমিক ৩২ শতাংশ। বিদেশে আটটির মধ্যে চারটি কেন্দ্রে পাসের হার শতভাগ।
পাসের হারে এগিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা
পাসের হারে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এ বিভাগে ছাত্রদের পাসের হার ৯১ দশমিক ৮ শতাংশ, ছাত্রীদের ৯২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এক লাখ ২৫ হাজার ৮৩২ জন ছাত্র ও এক লাখ ১২ হাজার ৩৩ জন ছাত্রী অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে ছাত্রদের পাসের হার ৯১ দশমিক ৮ শতাংশ ও ছাত্রীদের পাসের হার ৯২ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
৫০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কেউ পাস করেনি
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় একজনও পাস করেননি- এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা গত বছর ছিল পাঁচটি। কিন্তু এবার ১০ গুণ বেড়ে হয়েছে ৫০টি। কারণ হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, গত বছর মাত্র তিনটি বিষয়ে পরীক্ষা হয়েছিল সংক্ষিপ্তভাবে। তখন বেশির ভাগই ভালো করেছিলেন। সে জন্য পাসের হারও ছিল প্রায় ৯৫ শতাংশ। এবার ১২টি পত্রে পরীক্ষা হয়েছে, তাতে সবাই তত ভালো করতে পারেননি। সে জন্য শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে।
শতভাগ পাসের প্রতিষ্ঠান কমেছে
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সবাই পাস করেছে- এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবার কমেছে। এবার এক হাজার ৩৩০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থীই পাস করেছেন। আগের বছর এ ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল ১ হাজার ৯৩৪টি। অর্থাৎ শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬০৪টি কমেছে।
ভালো ফল তা’মীরুল মিল্লাতে
বরাবরের মতো এবারও আলিম পরীক্ষায় তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার শিক্ষার্থীরা ভালো ফলাফল করেছেন। স্বনামধন্য এ মাদরাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চলতি বছর ১ হাজার ৩৬৩ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। আর পাস করেছেন ২ হাজার ৯৫ শিক্ষার্থী।
ঢাকা কলেজে দুজন ছাড়া সবাই পাস
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা কলেজ থেকে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে দুজন ছাড়া সবাই উত্তীর্ণ হয়েছেন। এই কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ১ হাজার ১৫৩ জন।
হলি ক্রসে পাস ৯৯.৯৩ শতাংশ
রাজধানীর স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলি ক্রস কলেজে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৯৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৮৭ দশমিক ৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। প্রতিষ্ঠানটির মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন।
ভিকারুননিসায় ৯৯.৮৩ শতাংশ
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৩৩৯ জন। পাস করেছেন ২ হাজার ৩৩৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন দুই হাজার একজন। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৫৮৪ জন, মানবিক থেকে ২১৪ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা থেকে ২৯৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
ফল জানতে সাড়ে ১৩ লাখ এসএমএস
এইচএসসি ও সমমানের ফল জানতে ১৩ লাখ ৫০ হাজার এসএমএস করা হয়েছে। আর ফল প্রকাশের পর তা দেখতে বোর্ডগুলো ওয়েবসাইট ও ফল প্রকাশের ওয়েবসাইটে ১ কোটি ২০ লাখ বার ভিজিট করা হয়েছে। ঢাকা বোর্ড সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজে সবাই গোল্ডেন জিপিএ-৫
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় জেলায় শীর্ষস্থান অর্জন করেছে জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ। এ কলেজ থেকে ৫২ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
অন্যদিকে জয়পুরহাট সরকারি কলেজের এক হাজার ১১৭ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছেন এক হাজার ৪০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩১৩ জন। পাসের হার ৯৩ দশমিক ১১ শতাংশ।
জয়পুরহাট সরকারি মহিলা কলেজের ৬৫৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছেন ৫৭১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০৯ জন। পাসের হার ৮৭ দশমিক ৪ শতাংশ।
আজ থেকে ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন
যেসব পরীক্ষার্থী ফলে অসন্তুষ্ট হয়েছেন তারা ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার থেকে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। চলবে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এসএমএসের মাধ্যমে ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করা যাবে। প্রতি পত্রের ফল পুনঃনিরীক্ষার জন্য আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা।
গতকাল ঢাকা বোর্ড থেকে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুধু টেলিটকের প্রিপেইড মোবাইল থেকেই ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করা যাবে। প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে জঝঈ লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর লিখতে হবে। এরপর স্পেস দিয়ে রোল লিখে আবার স্পেস দিয়ে বিষয় কোড লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস করতে হবে। (উদাহারণ: জঝঈ উঐঅ ১২৩৪৫৬ ১৭৪ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।) একাধিক বিষয়ের উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণে কমা দিয়ে সাবজেক্ট কোড এসএমএস করতে হবে।
বোর্ড আরও জানিয়েছে, মেসেজ সেন্ড হলে টেলিটক থেকে পিন নম্বরসহ কত টাকা নেয়া হবে তা জানিয়ে একটি এসএমএস আসবে। পিন নম্বরটি সংগ্রহ করতে হবে। এরপর এতে সম্মত হলে আবারও মেসেজ অপশনে জঝঈ লিখে স্পেস দিয়ে ণঊঝ লিখে স্পেস দিয়ে ‘পিন নম্বর’ লিখে স্পেস দিয়ে নিজস্ব মোবাইল নম্বর (যেকোনো অপারেটর) লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। (উদাহারণ: জঝঈণঊঝচওঘ-ঘটগইঊজগড়নরষবঘঁসনবৎ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে)।
বোর্ড জানিয়েছে, প্রতি বিষয়ে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদনের জন্য ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। দ্বিপত্র বিশিষ্ট বিষয়ে শুধু প্রথম পত্রের আবেদন করতে হবে। প্রথম পত্রের আবেদন করলে দ্বিতীয় পত্রের আবেদনও বিবেচিত হবে। দুই পত্রের জন্য ৩০০ টাকা ফি প্রযোজ্য হবে।