ভোলার মনপুরার মেঘনায় দেড় শতাধিক যাত্রী নিয়ে ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সকাল ১১টায় বিচ্ছিন্ন কলাতলী চর থেকে মনপুরা আসার সময় মেঘনায় ঝড় ও ঢেউয়ের কবলে পড়ে নঈম মাঝির ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে শিশু, নারী, বৃদ্ধসহ ১০ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। নিখোঁজ রয়েছেন অর্ধশতাধিক। মৃত ও নিখোঁজ যাত্রীদের স্বজনের আহাজারিতে এ সময় মেঘনাপাড়ের পরিবেশ ভারি হয়ে ওঠে। তাদের আর্তনাদ ও কান্নায় ঝড়-বৃষ্টি প্রতিকূলতা ছাপিয়ে যায়। স্থানীয়রা জানান, সকাল ১১টায়
কলাতলীর চরের আবাসন বাজার ঘাট থেকে ১৫০ শতাধিক যাত্রী নিয়ে নঈম মাঝির ট্রলার মনপুরার কাটাখালীর ঘাটের উদ্দেশে রওনা করে। পথিমধ্যে মেঘনায় ঢেউ ও ঝড়ের কবলে পরে ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে ১০ জন নিহত ও অর্ধশতাধিক মানুষ নিখোঁজ হয়েছে বলে স্থানীয়রা দাবি করেন।
নিহতরা হলেন- জেসমিন (২২), রুপা (৩), তানজিনা আক্তার (দেড় বছর), তাহমিনা (৩), রনি (২), আয়শা (৬৫)।
দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত রেজওয়ান, জেসমিন, খোদেজা, আমেনা, ইমরান, আম্বিয়া, নুরনাহার, বারেক, সালেকা, কহিনুর, রোকেয়াকে উদ্ধার করে মনপুরা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মনপুরা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা আমানত উল্লা আলমগীর মুঠোফোনে বলেন, এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২০ জন নিখোঁজ রয়েছে। মনপুরা থানার ওসি হানিফ সিকদার ট্রলার দুর্ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এরশাদ হোসেন খান বলেন, স্থানীয়দের সহযোগিতায় ট্রলারটি উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজ যাত্রীদের উদ্ধারের তৎপরতা চলছে।
মনপুরা হাসপাতালের দায়িত্বে থাকা ডা. সমীরন কুমার বসত বলেন, দুর্ঘটনায় নিহত ৬ জনের লাশ হাসপাতালে আছে। এ পর্যন্ত আহত ১২ জনকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (বিকাল ৩ টায়) ট্রলার দুর্ঘটনায় নিখোঁজদের সন্ধানে কোস্টগার্ড, পুলিশ ও স্থানীয়দের সমন্বয়ে অভিযান চলছে। এদিকে প্রবল ঝড়ো বৃষ্টির মধ্যে নিখোঁজদের সন্ধানে মেঘনা পাড়ে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা গেছে।
নিহতরা হলেন- জেসমিন (২২), রুপা (৩), তানজিনা আক্তার (দেড় বছর), তাহমিনা (৩), রনি (২), আয়শা (৬৫)।
দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত রেজওয়ান, জেসমিন, খোদেজা, আমেনা, ইমরান, আম্বিয়া, নুরনাহার, বারেক, সালেকা, কহিনুর, রোকেয়াকে উদ্ধার করে মনপুরা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মনপুরা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা আমানত উল্লা আলমগীর মুঠোফোনে বলেন, এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২০ জন নিখোঁজ রয়েছে। মনপুরা থানার ওসি হানিফ সিকদার ট্রলার দুর্ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এরশাদ হোসেন খান বলেন, স্থানীয়দের সহযোগিতায় ট্রলারটি উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজ যাত্রীদের উদ্ধারের তৎপরতা চলছে।
মনপুরা হাসপাতালের দায়িত্বে থাকা ডা. সমীরন কুমার বসত বলেন, দুর্ঘটনায় নিহত ৬ জনের লাশ হাসপাতালে আছে। এ পর্যন্ত আহত ১২ জনকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (বিকাল ৩ টায়) ট্রলার দুর্ঘটনায় নিখোঁজদের সন্ধানে কোস্টগার্ড, পুলিশ ও স্থানীয়দের সমন্বয়ে অভিযান চলছে। এদিকে প্রবল ঝড়ো বৃষ্টির মধ্যে নিখোঁজদের সন্ধানে মেঘনা পাড়ে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা গেছে।