তিনি জানান, ৫৩টি মানি এক্সচেঞ্জারে অভিযান চালানো হয়েছে। এর মধ্যে অনিয়মের অভিযোগে ৫টি মানি এক্সেচেঞ্জের লাইসেন্স বাতিল স্থগিত ও ৪২টিকে শোকজ করা হয়েছে। আর অনুমোদনহীন ৯টিকে সিলগালা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়ছে।
এর আগে কার্ব মার্কেটের অস্থিতিশীলতা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক ও জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) রাজধানীর ১৬৫টি মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করে সরেজমিন পর্যবেক্ষণে মাঠে নামে।
করোনা মহামারি সামাল দিতে না দিতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। যার প্রভাবে পড়েছে আমদানি বাণিজ্যে। এতে ডলারের খোলা বাজারে তৈরি হয় অস্থিরতা।
এ সময় জ্বালানি তেল, ভোগ্যপণ্য ও জাহাজ ভাড়া বেড়ে যাওয়াই এর অন্যতম কারণ। দেশীয় ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো ডলারের দাম বাড়িয়ে এ সংকটকে আরও বাড়িয়ে দেন। এমন পরিস্থিতিতে ডলারের দাম নির্ধারণ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া মূল্যকে গুরুত্ব না দিয়ে ব্যবসায়ীরা চলতে থাকেন ইচ্ছেমতো। তার প্রেক্ষিতেই কঠোর অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।