দূরপাল্লায় বাসে ঈদযাত্রার প্রথম দিনই বৃষ্টি বিড়ম্বনা ও যানজটের কবলে পড়েছেন ঘরমুখী যাত্রীরা। তারপরও হাসিমুখে বাড়ি যাচ্ছেন তারা। এবার পদ্মা সেতু চালুর ফলে কাউন্টারগুলোতে যাত্রী চাপ বেড়েছে আগের চেয়ে দুই থেকে তিনগুন বলে জানান কাউন্টার মাস্টাররা।
এদিকে ঈদযাত্রার দ্বিতীয় দিনেও কমলাপুরে নেই তেমন যাত্রী চাপ। ট্রেনে উঠতে নেই হুড়োহুড়ি, ভেতরেও নেই গাদাগাদিও। উত্তরবঙ্গের ট্রেনগুলোতে কিছুটা ভিড় থাকলেও সিলেট ও চট্টগ্রামের রেলগুলো বেশ ফাঁকা যাচ্ছে। টিকিটের ভোগান্তি পেরিয়ে বাড়ির পথে যাত্রায় চোখে মুখে ছিল স্বস্তির প্রকাশ যাত্রীদের।
বুধবার (৬ জুলাই) সকাল থেকে প্রায় সবকটি ট্রেনই কমলাপুর থেকে ছেড়ে গেছে নির্ধারিত সময়ে। যাত্রীদের ঈদের আনন্দ বেড়ে যায় কয়েকগুন।
তবে বৃষ্টিস্নাত প্রথম দিনে বাসযাত্রায় পড়তে হয় দুর্ভোগে। যানজট ঠেলে কাউন্টারে এসে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করতে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। তবুও, স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করতে যাওয়ার আনন্দের কাছে কোনো ভোগান্তিকেই পাত্তা দিচ্ছেন না যাত্রীরা।
সময়মতো গাড়ি ছাড়তে না পারার অভিযোগ স্বীকার করে কাউন্টারগুলো জানায়, পদ্মা সেতু খুলে দেয়ায় এবার যাত্রী চাপ বেড়েছে কয়েকগুণ।
বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) বিকেল থেকে যাত্রী চাপ আরও বাড়বে বলে মনে করছেন বাস ও ট্রেন সংশ্লিষ্টরা।