বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলের আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, আন্দোলনের ৮১ দিন আজ। আক্কেল থাকলে বিএনপি নেত্রীর আক্কেলে পানি পড়তো। তিনি ৮১ দিনে পারেননি। আর পারবেনও না। আন্দোলন চালাতে চরম ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে তিনি আর বের হয়ে আসতে পারবেন না। উনি যাদের ভরসায় বসে আছেন, সবাই তার কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
শুক্রবার বিকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা সমাজের জ্ঞানী গুণী মানুষ তারা কি করে এদের পাশে দাঁড়াতে পারে। যারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলেন, দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন করতে চান, এতিমের টাকা মেরে খাওয়ার মতো দুর্নীতির বিষয়টি কী তাদের চোখে পড়ে না। যারা মানুষ পুড়িয়ে মারছেন, তারপরও যারা ওই বিএনপি জামায়াতের পক্ষ নিয়ে লেখেন, তারা কি দেখেছেন আগুনে পোড়া ওই মানুষগুলোর কি অবস্থা। তা তারা দেখবেন না। কারণ তাদের মুখে এক কথা আর কাজে আরেক কথা। তারা হত্যাকারীর মানবাধিকার নিয়ে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এটা কোন ধরণের রাজনীতি?
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা আন্দোলনের নামে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারছেন, তারা তো গণহত্যা করছেন। যাদের ভেতর এতোটুকু মনুষত্য আছে, বিবেক বোধ আছে, তারা কিভাবে বিএনপিকে ভোট দিতে পারে, সমর্থন করতে পারে। আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, যাদের বিবেক আছে তারা নিশ্চয়ই এই বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গ ছেড়ে দিবেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গিবাদের স্থান আমরা হতে দেবো না। আমার ওপর আঘাত আসবে জানি। কারণ, আমি ন্যায় ও সত্যের পথে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষের উন্নতি শুধুমাত্র আওয়ামী লীগই করে। কারণ, যারা সৃষ্টি করে তারাই সৃষ্টির মর্যাদা বোঝে। আওয়ামী লীগ এদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছে। আর বিএনপি জামায়াত এদেশের ধ্বংস চায়। দেশের কল্যাণ চায় না বলেই তারা মানুষকে পুড়িয়ে মারছে। আলোচনা সভায় দলের কেন্দ্রীয় ও মহানগরের নেতারা বক্তব্য রাখেন।
বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা সমাজের জ্ঞানী গুণী মানুষ তারা কি করে এদের পাশে দাঁড়াতে পারে। যারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলেন, দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন করতে চান, এতিমের টাকা মেরে খাওয়ার মতো দুর্নীতির বিষয়টি কী তাদের চোখে পড়ে না। যারা মানুষ পুড়িয়ে মারছেন, তারপরও যারা ওই বিএনপি জামায়াতের পক্ষ নিয়ে লেখেন, তারা কি দেখেছেন আগুনে পোড়া ওই মানুষগুলোর কি অবস্থা। তা তারা দেখবেন না। কারণ তাদের মুখে এক কথা আর কাজে আরেক কথা। তারা হত্যাকারীর মানবাধিকার নিয়ে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এটা কোন ধরণের রাজনীতি?
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা আন্দোলনের নামে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারছেন, তারা তো গণহত্যা করছেন। যাদের ভেতর এতোটুকু মনুষত্য আছে, বিবেক বোধ আছে, তারা কিভাবে বিএনপিকে ভোট দিতে পারে, সমর্থন করতে পারে। আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, যাদের বিবেক আছে তারা নিশ্চয়ই এই বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গ ছেড়ে দিবেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গিবাদের স্থান আমরা হতে দেবো না। আমার ওপর আঘাত আসবে জানি। কারণ, আমি ন্যায় ও সত্যের পথে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষের উন্নতি শুধুমাত্র আওয়ামী লীগই করে। কারণ, যারা সৃষ্টি করে তারাই সৃষ্টির মর্যাদা বোঝে। আওয়ামী লীগ এদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছে। আর বিএনপি জামায়াত এদেশের ধ্বংস চায়। দেশের কল্যাণ চায় না বলেই তারা মানুষকে পুড়িয়ে মারছে। আলোচনা সভায় দলের কেন্দ্রীয় ও মহানগরের নেতারা বক্তব্য রাখেন।