প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ বলেছেন, বিদেশীদের সাহায্য চেয়ে কোন লাভ নেই। তারা কখনো কাউকে ক্ষমতার মসনদে বসাতে পারেনি, পারবেও না। খালেদা জিয়া নাশকতা ও পেট্রলবোমা দিয়ে মানুষ হত্যা করে জনগণের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন।
সোমবার বেলা ১১টায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের প্রাঙ্গণে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ও পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয়কে হত্যার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এ কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলামের সঞ্চালনায় ও সভাপতি শরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবদুস সোবহান গোলাপ আরও বলেন, দেশ যখন উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যহত রয়েছে। ঠিক তখনই খালেদা জিয়া নারী শিশু হত্যা করে, সারাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশকে পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র করছেন। কিন্তু খালেদা জিয়ার সেই ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে, দেশরতœ শেখ হাসিনাকে ২১ বার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। এখন উদিয়মান এক তরুণ প্রযুক্তিবিদ সজিব ওয়াজেদ জয়কে হত্যা ষড়যন্ত্র করছে জামায়াত-বিএনপির সন্ত্রাসীরা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেন, বিএনপির প্রাকৃতিক মৃত্যু হবে। এখন তারা ক্লিনিক্যাললি ডেড। দুই চারদিনের মধ্যে তাদের ন্যাচারাল মৃত্যু হবে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক সেলিম ভূইয়া, প্রগতিশীল শিক্ষক সংগঠন নীল দলের সভাপতি অধ্যাপক আশরাফ উল আলম, সাধারণ সম্পাদক ও ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. নূর মোহাম্মদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী নূর, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন, আওয়ামী লীগ উপ কমিটির সহ সম্পাদক বাচ্চু মিয়া। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, শামীম রেজা, হিমেলুর রহমান, আইন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সদস্য আশরাফুল ইসলাম প্রমুখও বক্তব্য রাখেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেন, বিএনপির প্রাকৃতিক মৃত্যু হবে। এখন তারা ক্লিনিক্যাললি ডেড। দুই চারদিনের মধ্যে তাদের ন্যাচারাল মৃত্যু হবে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক সেলিম ভূইয়া, প্রগতিশীল শিক্ষক সংগঠন নীল দলের সভাপতি অধ্যাপক আশরাফ উল আলম, সাধারণ সম্পাদক ও ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. নূর মোহাম্মদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী নূর, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন, আওয়ামী লীগ উপ কমিটির সহ সম্পাদক বাচ্চু মিয়া। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, শামীম রেজা, হিমেলুর রহমান, আইন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সদস্য আশরাফুল ইসলাম প্রমুখও বক্তব্য রাখেন।