ভাবিকে অপহরণ করে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে দেবর আলমগীরকে মৃত্যুদ- দিয়েছেন আলদাত। একই সঙ্গে হত্যার আলামত গায়েবে সহযোগিতা করায় আলমগীরের দুই বন্ধু রিপন ও রাহিদ হাসানকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদ- দেয়া হয়েছে। রোববার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫-এর বিচারক তানজীনা ইসমাইল এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০০৬ সালের ১৪ জুলাই দেবর আলমগীর প্রবাসী শাহ আলমের স্ত্রী মুন্নি আক্তারকে চিকিৎসা করানোর কথা বলে ঢাকার দোহারের জয়পাড়ায় নিয়ে যান। পরে আসামি আলমগীর ও তাঁর দুই বন্ধু মুন্নিকে ধর্ষণ করেন। এরপর আসামিরা মুন্নিকে হত্যা করে তাঁর পেট কেটে গলায় ইট বেঁধে লাশ নদীতে ফেলে দেন। ঘটনার তিন দিন পর ১৭ জুলাই ইছামতী নদী থেকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় মুন্নির মা বাদী হয়ে দোহার থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এর পরপরই আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।