এতে বলা হয়েছে, শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় হালকা অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যান্য জায়গায় আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
দেশের উত্তরাঞ্চলের রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে।
আজ নীলফামারীর সৈয়দপুরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ময়মনসিংহে ১৫ দশমিক ৭, চট্টগ্রামে ১৮ দশমিক ২, সিলেটে ১৭ দশমিক ৪, রাজশাহীতে ১৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি, রংপুরে ১৫ ডিগ্রি দশমিক ২, খুলনায় ১৭ ডিগ্রি এবং বরিশালে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে দিনাজপুরে ১৮ মিলিমিটার, বগুড়ায় ১৬ মিলিমিটার, সিলেটে ১০ মিলিমিটার এবং পাবনার ঈশ্বরদীতে ৮ মিলিমিটার।
এদিন সকাল থেকে ঢাকায় পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। সকালে ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
ঢাকায় আগামীকাল শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সূর্যোদয় ভোর ৬টা ৪৩ মিনিটে এবং সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫ টা ৩২ মিনিটে।