প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সংবিধান লঙ্ঘন করে কেউ ক্ষমতায় এলে সংবিধান অনুযায়ি সর্বোচ্চ শাস্তির (ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট) ব্যবস্থা রয়েছে। উনি (খালেদা জিয়া) ভাবেন উত্তরপাড়া থেকে এসে কেউ ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। তারা যাদের নিয়ে ভাবেন তারাও জানে এভাবে ক্ষমতায় এলে কি পরিণতি হয়। এভাবে আগুনে কেউ পা দিতে আসবে না। রোববার বিকালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় দলের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন।
রাজনৈতিক সঙ্কট সমাধানে সংলাপ ও সমঝোতার লক্ষ্যে নাগরিক সমাজের উদ্যোগের বিষয়েও আলোচনা সভায় কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সুশীল সমাজের ১৩জনের একটি তালিকা দেখলাম। জানিনা এই সুশীলের সংজ্ঞা কি। আমরা আগের বার যখন ক্ষমতায় ছিলাম তখন কেউ কেউ সচিব ছিলেন। অনেকে পদ পদবির জন্য একটু আধটু তদবিরও করেছেন। কিছু দিনের জন্য হলেও কেবিনেট সেক্রেটারি হতে চেয়েছেন। তাদের কাছ থেকে এখন আমাদের ছবক নিতে হবে।
তিনি বলেন, সুদখোর, ঘুষখোর ও চাটুকারদের দিয়ে এদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হবে না। একমাত্র আওয়ামী লীগই পারে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে।
আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী বিরোধী জোটের ডাকা হরতাল-অবরোধে সহিংসতার সমালোচনা করে এর বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানান।
তিনি বলেন, সুদখোর, ঘুষখোর ও চাটুকারদের দিয়ে এদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হবে না। একমাত্র আওয়ামী লীগই পারে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে।
আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী বিরোধী জোটের ডাকা হরতাল-অবরোধে সহিংসতার সমালোচনা করে এর বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানান।