বর্তমানে রাষ্ট্রের সকল অঙ্গই শাসন বিভাগের হাতে বন্দী হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিএনপি’র যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আ্হমেদ এ অভিযোগ করেন। হরতাল ও অবরোধে সহিংসতা বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশনার পর বিএনপি এ প্রতিক্রিয়া জানাল।
বিবৃতিতে বলা হয়, এক ব্যক্তির ইচ্ছার প্রতিফলন হচ্ছে বিচার বিভাগ, আইন বিভাগ ও শাসন বিভাগে। ফলে রাষ্ট্রীয় নৈরাজ্যের চুড়ান্ত শিকারে পরিণত হয়েছে আজ দেশ ও জাতি। মানুষের মৌলিক ও মানবাধিকারের শেষ চিহ্নটুকু বিলুপ্ত প্রায়। বিচার বিভাগকে বিরোধী দল ও ভিন্নমত দমনের হাতিয়ারে পরিণত করেছে সরকার। অবৈধ সরকার ন্যায্য গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনকে দমনের শেষ চেষ্টা হিসেবে আদালতকে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ তাদের রাজনৈতিক দেওউলিয়াত্বকেই স্বীকার করে নিয়েছে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আদালতের আদেশ দিয়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে কখনো স্তব্ধ করা যায়না।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, বিচার বহির্ভুত হত্যাকান্ড, গুম, খুন, অপহরণ, জুলূম-নির্যাতন, হামলা-মামলা ও গণগ্রেফতারের দায়ভার হুকুমদাতা হিসেবে প্রধানমন্ত্রীকেই নিতে হবে। রাষ্ট্রশক্তির দমন-পীড়নের প্রতিক্রিয়ায় গণশক্তির বহুমাত্রিক উত্থান হয়েছে আজ। সেই গণশক্তির সুনামীতে স্বৈরশাসকরা খড়-কুটোর মতো ভেসে যাবে অচিরেই।
প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ নির্বাচনসহ সকল গণদাবী পূরণ না হওয়া পর্যন্ত চলমান শান্তিপূর্ণ অবরোধ-হরতাল এবং গণআন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, বিচার বহির্ভুত হত্যাকান্ড, গুম, খুন, অপহরণ, জুলূম-নির্যাতন, হামলা-মামলা ও গণগ্রেফতারের দায়ভার হুকুমদাতা হিসেবে প্রধানমন্ত্রীকেই নিতে হবে। রাষ্ট্রশক্তির দমন-পীড়নের প্রতিক্রিয়ায় গণশক্তির বহুমাত্রিক উত্থান হয়েছে আজ। সেই গণশক্তির সুনামীতে স্বৈরশাসকরা খড়-কুটোর মতো ভেসে যাবে অচিরেই।
প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ নির্বাচনসহ সকল গণদাবী পূরণ না হওয়া পর্যন্ত চলমান শান্তিপূর্ণ অবরোধ-হরতাল এবং গণআন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।