ইসমাইল হোসেন: চলছে কোভিট-১৯ এর সাড়াশি আক্রমন। প্রথম আক্রমনে দৈনিক সর্বোচ্চ ১১২ জন করোনায় মারা যায়। আজ ২৪ ঘন্টায় মারা গেল ১৫৩ জন। এই নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়ালো।
পর্যবেক্ষণ বলছে, সরকার করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে কঠোর লকডাউন বাস্তবায়ন করছে। লকডাউন সফল করতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি সীমান্তরক্ষী বাহিনী এমনকি প্রতিরক্ষা বাহিনীও মাঠে আছে। বলতে হয় সরকার করোনা প্রতিরোধে সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করেছে। তবুও লকডাউন সফল হচ্ছে না।
ক্ষুধার্থ মানুষ খাবারের সন্ধানে আইন ভাঙছেন। এই আইন ভাঙ্গা মানুষদের ঘরে ফেরাতে সব বাহিনী যেখানে মরিয়া, সেখানে একশ্রেণীর উৎসুক জনাতা লকডাউন দেখতে রাজপথে নেমে আসছে। ফলে শৃঙ্খলা বাহিনী লকডাউন বাস্তবায়নের চেয়ে লকডাউন দর্শক প্রতিরোধে হিমসিম খাচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, লকাডাউনে ক্ষুধার্থ মানুষ ক্ষুধার যন্ত্রণায় বের হয়ে বিচ্ছন্নভাবে চোর-পুলিশ খেলছে। আর লকডাউন দর্শকরা মিথ্যা পরিচয়ে বাহিরে চলাফেরা করে লকডাউন দৃশ্য দেখছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, মৃত্যুর ভয়ে মানুষ যেখানে আতঙ্কিত, সেখানে লকডাউন দর্শকরা মৃত্যুকে আলিঙন করছে। এটা আমাদের জন্য মহাবিপদ সংকেত।