আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে সাক্ষাতের সময় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান হিজাবী দোভাষী কেন নিলেন তা নিয়ে মিডিয়ায় বেশ হৈচৈ চলছে।
এবার দেখে নেয়া যাক ফাতিমা কাওকজি নামের কে এই দোভাষী?
জানা যায়, ফাতিমার মা মারওয়া কাওকজি তুরস্কের প্রথম হিজাবী পার্লামেন্টেরিয়ান ছিলেন, যে অপরাধে তার সদস্যপদ ও নাগরিকত্ব বাতিল করে বহিষ্কার করা হয়েছিল। তখন তার পরিবার আমেরিকা চলে গিয়েছিল।
এরদোগানের দল ক্ষমতায় আসার পর তাদের ফিরিয়ে এনে পুনরায় তুরস্কের নাগরিকত্ব দেন। ফাতিমার মাকে, যিনি আগে সংসদ সদস্য ছিলেন, মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করেন এরদোগান।
ফাতিমাকে দোভাষী নিয়োগের মাধ্যমে মার্কিন প্রেসিডেন্ট তথা বিশ্বকে এরদোগানের এটাও বার্তা দেয়া উদ্দেশ্য ছিল যে তুরস্ক তার ইসলামী ঐতিহ্য ফিরিয়ে এনেছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ন্যাটো নেতাদের বৈঠকের সময় দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন তুরস্ক ও আমেরিকার দুই প্রেসিডেন্ট।