পরিচিত মুখ। বাংলা চলচ্চিত্রের নায়িকা। বয়স কম হয়নি। কিন্তু দেখে বুঝার উপায় নেই। শরীর-মন এখনও তারুণ্যে ভরপুর। সঙ্গী ছেলেবন্ধু একজন ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। ছেলেবন্ধুর দুর্বলতায় তার ওপর নায়িকার বিরক্তি চরমে।
গল্পটি বলছিলেন ওই নায়িকা নিজেই।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি জানান, তার আকাক্সক্ষা একটু বেশি। তবুও স্বামীর সঙ্গে ডিভোর্সের পর আর বিয়ে করেননি। ডিভোর্সের বিভিন্ন সময়ে কয়েক বন্ধু এসেছেন নায়িকার জীবনে। স্থায়ী হননি কেউ। এই নায়িকার দাবি, সামাজিক কারণে তিনি অবাধে মিশেননি। কাজের জন্য কারও বিছানায় যাননি। ভালোবেসে কারো কারো কাছে গেছেন। কিন্তু সুখী হতে পারেননি।
ওই নায়িকা জানান, ২০০০ সালের দিকে ভিন্নপথে হাঁটেন তিনি। সিঙ্গাপুর বেড়াতে গিয়েছিলেন ছেলেবন্ধুর সঙ্গে। ফেরার সময় ওই বন্ধুকে নিয়ে গিয়েছিলেন শপে। সেখানে বিক্রি হচ্ছিলো নানা রকম সেক্সটয়। ঠাট্টার ছলে ছেলে বন্ধুকে বলেছিলেন, এটি একটি কিনে দাও। এটার হেল্প নেয়া যাবে।
তারপর থেকে ছেলেবন্ধু থাকুক বা না থাকুক সেক্সটয়ে আকাক্সক্ষা পূরণ করেন তিনি। অবশ্য তিনি স্বীকার করেন এক্ষেত্রে যন্ত্রের ব্যবহার উচিত না। একটু অসাবাধনতায় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সাম্প্রতিক সময়ে সেক্সটয় ব্যবহারে ইংলিশ মিডিয়ামের ছাত্রীর মৃত্যুর পর এর ব্যবহার থেকে বিরত রয়েছেন তিনি।