বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়ার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাবার পর পরিবারের পক্ষ থেকে তাকে বনানীর সামরিক কবরস্থানে দাফনের অনুমতি চাওয়া হয়। পারিবারিক সূত্রটি জানায় সেনা সদর দফতর থেকে অনুমতি না মেলায় সাধারণ কবরস্থানেই দাফনের সিদ্ধান্ত হয়। আর সে অনুযায়ী কবরের জন্য জমি কেনা হয়।
এর আগে সোমবার রাতেই এ বিষয়ে সন্দেহের কথা জানান বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেছিলেন, একজন সেনা কর্মকর্তার সন্তান হিসেবে সামরিক কবস্থাননে দাফন আরাফাত রহমান কোকোর প্রাপ্য। সেলক্ষ্যে লিখিতভাবে সেখানে দাফনের অনুমতি চাওয়া হয়েছে।
তবে এক প্রশ্নের উত্তরে বিএনপির এই নেতা জানান, বনানীর সামরিক কবরস্থানে কোকোর মরদেহ দাফন করা যাবে কিনা, সে ব্যাপারে তাদের সংশয় রয়েছে।কারণ হিসেবে তিনি বলেন, বাংলাদেশে ন্যায্য কাজ হচ্ছে না।
শনিবার (২৪ জানুয়ারি) মালয়েশিয়া অবস্থানকালে আরাফাত রহমান কোকো আকস্মিকভাবে বুকে ব্যথা অনুভব করেন। এরপর স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মারা যান। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছিলেন।