কালীগঞ্জে ৭০০ পরিবারে “ওএমএস” এর চাল বিক্রি করা হয়েছে

Slider গ্রাম বাংলা


মো: সাজ্জাত হোসেন, কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি: কালীগঞ্জে মহামারী করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমনে মধ্যবিত্ত ও নিন্ম-মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো কোনো ত্রাণ পাচ্ছে না। আবার তারা কারো কাছে হাতও পাততে পারছেন না। বুকে চাপা কষ্টের কথা কাউকে বলতেও পারছে না। শুধু নিরবে তারা তাদের কষ্ট বয়ে বেড়াচ্ছেন।

এমন সময় বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে, খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক অনুমোদিত বিশেষ “ওএমএস” ডিলারের মাধ্যমে, প্রতি কেজি ১০ টাকা দরে, মাথা পিছু ২০ কেজি করে, চাল বিক্রি করা হয়েছে। এর ফলে ওই সকল মধ্যবিত্ত ও নিন্ম-মধ্যবিত্ত পরিবার গুলোর মাঝে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে।

১১ই মে রোজ সোমবার উপজেলা চত্বরে, সকাল ১০ টা হতে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত চাল বিক্রি কার্যক্রম চলতে থাকে। নারী পুরুষ সকলে সরকার ঘোষিত নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে, সারিবদ্ধ দাঁড়িয়ে চাল ক্রয় করেছেন।

এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ প‍ৌর ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও “ওএমএস”র ডিলার মোঃ ফজলুল হক (বাবুল), বলেন,
কালীগঞ্জে মহামারী করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমনে মধ্যবিত্ত ও নিন্ম-মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো কোনো ত্রাণ পাচ্ছে না। তাই আজকে খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক অনুমোদিত বিশেষ “ওএমএস” এর প্রতি কেজি ১০ টাকা দরে, মাথা পিছু ২০ কেজি করে, ৭০০ পরিবারের মাঝে চাল বিক্রি করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আজকে কালীগঞ্জ পৌর ৫, ৬,৭, ৮ ও ৯ নং এই পাঁচটি ওয়ার্ডের ৭০০ পরিবারের মধ্যে ১০ টাকা দরে চাল বিক্রি করা হয়েছে। এই চাল প্রতি মাসে একজন, ১ বার কিনতে পারবে। সুষ্ঠু কার্য পরিচালনার সুবিধার্থে ক্রেতাদের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ও জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার সহ কার্ড করে দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী তারিখ আপনাদের নিজ নিজ ওয়ার্জ কাউন্সিলার যথা সময়ে জানিয়ে দিবে।

এই সময় উপস্থিত ছিলেন কালীগঞ্জ পৌর ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শহিদুল ইসলাম শহিদ, ডিজিটাল মেশিনের মাধ্যমে চাল মাপার কাজে নিয়োজিত ছিলেন, মোঃ মনির হোসেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *