সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে র্যাব। অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ে সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যা মামলার অগ্রগতি রিপোর্ট জমা দেয় র্যাব। সোমবার বিকেলে সাগর-রুনির হত্যা মামলার রিপোর্ট কার্যালয়ে জমা দেয়া হয়। এ হত্যাকাণ্ডে দুইজন অপরিচিত ব্যক্তি জড়িত ছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। এই দম্পতির ব্যবহৃত কাপড়ের সঙ্গে ওই লোকদের ডিএনএ’র মিল পাওয়া গেছে। ৮ বছর পর সাগর-রুনি হত্যা মামলায় র্যাবের প্রতিবেদনে একথা জানানো হয়।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাড়িতে সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির ক্ষতবিক্ষত লাশ পাওয়া যায়। তখন সাগর মাছরাঙা টিভি আর রুনি এটিএন বাংলায় কর্মরত ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের সময় বাসায় ছিল তাদের সাড়ে চার বছরের ছেলে মাহির সরওয়ার মেঘ। এ ঘটনায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
এর আগে, ৭১ বারের মতো পেছায় সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল। আগামী ২৩শে মার্চ পুনরায় দিন ধার্য করেছেন আদালত। গেল ১০ই ফেব্রুয়ারি আদালতে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ঠিক ছিল। কিন্তু, সেদিনও মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে ব্যর্থ হয় হত্যা মামলাটির তদন্ত সংস্থা র্যাব। পরবর্তীতে, ঢাকা মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাস প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৩শে মার্চ দিন ধার্য করেন।