ড্রাগ ব্যবহারের অপরাধে চারজনের সঙ্গে এক নারীকেও গ্রেফতার করেছিল মার্কিন পুলিশ। জেলে শরীর পরীক্ষায় ধরা পড়ে যে, সেই নারীর যৌনাঙ্গে কিছু একটা জিনিস আটকে রয়েছে। তারপর তাকে ফ্লোরিডার এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
চিকিৎসকরাও জানান, এপ্রিল রলিসন নামের আটককৃত সেই নারীর যৌনাঙ্গে কোকেন ক্র্যাক পাইপ আটকে রয়েছে। এরপরই সেই পাইপ বের করে আনার অপারেশন শুরু হয়। অপারেশন সফল হয়, যৌনাঙ্গ থেকে বের হয় ভাঙা কোকেন ক্র্যাপ পাইপ।
সফল অপারেশনের পর কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলে ৩০ বছর বয়সি সেই নারীকে জেলে ফেরত পাঠানো হয়। কিন্তু একদিন পরেই তিনি ফের অসুস্থ হয়ে পড়েন। জেলের মধ্যেই মাথা ঘুরে পড়ে মৃত্যু ঘটে তার।
ওই নারীর পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ১২ বছর বয়স থেকে তিনি কোকেন ব্যবহার করে আসছে। সফল অস্ত্রপচারের পরেও কী করে ওই নারী মারা গেলেন তা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।