ক্রিকেটার রুবেলের বিরুদ্ধে প্রতারণা করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগে মামলা করে আলোচনায় আসা চিত্রনায়িকা নাজনীন আক্তার হ্যাপি বলেছেন, এ রিপোর্ট পাওয়ার পর আমি এখন বলতে পারি আমার দাবি সঠিক। আদালতে যখন মামলা করেছি তখন আমার সাক্ষ্যপ্রমাণ উপস্থাপন জরুরি। আর এ রিপোর্টটি আমার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য। রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর আইনি লড়াইয়ের ভিত্তি পেয়েছি।
রিপোর্ট হাতে পাওয়ার একদিন পর গতকাল সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। গত ১৩ই ডিসেম্বর মিরপুর মডেল থানায় ক্রিকেটার রুবেল হোসেনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯/১ ধারায় মামলা করেন চিত্রনায়িকা হ্যাপি।
হ্যাপির অভিযোগ, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে রুবেল তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি রুবেল তার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। মামলা করার পরপরই পুলিশ হ্যাপিকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে তেজগাঁওয়ের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখে। পরদিন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে নিয়ে তার শারীরিক পরীক্ষা করানো হয়।
গত বুধবার ওই টেস্ট রিপোর্ট পুলিশের হাতে পাঠানো হয়। টেস্টের মতামতে বলা হয়েছে, ‘নো সাইন অব রিসেন্ট ফোর্সফুল সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স ফাউন্ড অব হার বডি।’ এদিকে রুবেলের বিরুদ্ধে মামলার দু’দিন পর উচ্চ আদালতে হাজির হয়ে চার সপ্তাহের জামিন নিয়েছেন রুবেল।
নাজনীন আক্তার হ্যাপি বলেছেন, এখন আমার জন্য আইনি লড়াই আরও সহজ হলো। এছাড়া বলবো, রিপোর্টটি আমার জন্য আইনি লড়াইয়ে বড় শক্তি।
রিপোর্ট হাতে পাওয়ার একদিন পর গতকাল সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। গত ১৩ই ডিসেম্বর মিরপুর মডেল থানায় ক্রিকেটার রুবেল হোসেনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯/১ ধারায় মামলা করেন চিত্রনায়িকা হ্যাপি।
হ্যাপির অভিযোগ, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে রুবেল তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি রুবেল তার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। মামলা করার পরপরই পুলিশ হ্যাপিকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে তেজগাঁওয়ের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখে। পরদিন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে নিয়ে তার শারীরিক পরীক্ষা করানো হয়।
গত বুধবার ওই টেস্ট রিপোর্ট পুলিশের হাতে পাঠানো হয়। টেস্টের মতামতে বলা হয়েছে, ‘নো সাইন অব রিসেন্ট ফোর্সফুল সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স ফাউন্ড অব হার বডি।’ এদিকে রুবেলের বিরুদ্ধে মামলার দু’দিন পর উচ্চ আদালতে হাজির হয়ে চার সপ্তাহের জামিন নিয়েছেন রুবেল।
নাজনীন আক্তার হ্যাপি বলেছেন, এখন আমার জন্য আইনি লড়াই আরও সহজ হলো। এছাড়া বলবো, রিপোর্টটি আমার জন্য আইনি লড়াইয়ে বড় শক্তি।