
গত ১৩ ডিসেম্বর এই থানাতেই নারী ও শিশু নির্যাতন ৯/১ ধারায় রুবেলের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেছিলেন হ্যাপি। মামলার প্রসঙ্গে ওই দিন হ্যাপি বলেছিলেন, গত আট-নয় মাস ধরে রুবেলের সঙ্গে আমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সে বিভিন্ন সময় আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করে। কিন্তু আমি যখনই বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকি তখন সে টালবাহানা করতে থাকে। পরবর্তী সময়ে সে আমার গায়ে হাত তোলে। এ অবস্থায় আমি মামলা করতে বাধ্য হলাম। মামলার পরপরই সন্ধ্যায় নায়িকা হ্যাপিকে প্রথমে নেয়া হয় তেজগাঁও ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে। এর পরদিন ধর্ষণের অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার উদ্দেশ্যে তাকে নেয়া হয় ঢাকা মেডিকেলের ফরেনসিক বিভাগে।
এদিকে অভিযোগ ওঠার পর কার্যত লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যান ক্রিকেটার রুবেল। এরপর ১৫ ডিসেম্বর স্বশরীরে আদালতে হাজির হয়ে আগাম জামিন আবেদন করেন রুবেল। শুনানি শেষে আদালত রুবেলকে চার সপ্তাহের আগাম জামিন দেন। ওইদিন প্রায় ৮ ঘণ্টা আদালতে কাটাতে হয় রুবেলকে।