ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলায় একটি যাত্রীবাহী মিনিবাস খাদে পড়ে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আরো অনেক যাত্রী বাসটির ভেতরে আটকাপড়ে আছেন। তাঁদের উদ্ধারে এলাকাবাসী কাজ করছে। আজ মঙ্গলবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসে। যৌথভাবে তারা নিহত ও আহতদের উদ্ধার করে রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠায়। উদ্ধারকাজে এগিয়ে আসে এলাকাবাসী।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, বিকেলে যাত্রীবাহী বাস খুলনা-বরিশাল মহাসড়কের বিশ্বাস বাড়ি এলাকায় ব্রিজের রেলিং ভেঙে নিয়ন্ত্রণ হারায়। পরে মহাসড়কের পাশে খাদে পড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই কয়েকজন নিহত হন। আহত হন আরো অন্তত ১০ জন। আহতদের উদ্ধার করে রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা যায় বাসটির অর্ধেক পানিতে অর্ধেক উপরে অবস্থান করছে। তাই উদ্ধার তৎপরতা বিঘ্নিত হচ্ছে। হাসপাতালের চিকিৎসকরা সাতজন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ জেড এম মাসুদুজ্জামান দুর্ঘটনায় নয়জন নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, যাত্রীবাহী বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়লে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তবে হাসপাতাল থেকে সর্বশেষ সাতজনের মৃত্যুর কথা বলেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, বিকেলে যাত্রীবাহী বাস খুলনা-বরিশাল মহাসড়কের বিশ্বাস বাড়ি এলাকায় ব্রিজের রেলিং ভেঙে নিয়ন্ত্রণ হারায়। পরে মহাসড়কের পাশে খাদে পড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই কয়েকজন নিহত হন। আহত হন আরো অন্তত ১০ জন। আহতদের উদ্ধার করে রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা যায় বাসটির অর্ধেক পানিতে অর্ধেক উপরে অবস্থান করছে। তাই উদ্ধার তৎপরতা বিঘ্নিত হচ্ছে। হাসপাতালের চিকিৎসকরা সাতজন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ জেড এম মাসুদুজ্জামান দুর্ঘটনায় নয়জন নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, যাত্রীবাহী বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়লে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তবে হাসপাতাল থেকে সর্বশেষ সাতজনের মৃত্যুর কথা বলেছে।