আওয়ামী লীগের প্রতিহিংসা থেকে কেউই রেহাই পাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নয়াপল্টনে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মামলায় ন্যায়বিচার নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নির্বাহী পদে থেকে শেখ হাসিনা যেভাবে বক্তব্য রাখছেন, সেজন্য এ আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের স্বার্থ রক্ষা করছেন বলেও এ সময় অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, দুদকের চেয়ারম্যান বিশেষ রাজনৈতিক দলের স্বার্থ রক্ষা করছেন। তিনি একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের নেতা ছিলেন পাবনা ও রাজশাহীতে। তিনি তার পদে থেকে সাংবিধানিক ভাষায় কথা বলছেন না।
ফখরুল আরও বলেন, এই সরকার মামলা মোকদ্দমা দিয়ে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার চেষ্টা করছে। অনৈতিক ও অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার দেশের সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে। তারা বিচার বিভাগকেও ধ্বংস করেছে। উচ্চ আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে। যখন সরকার অন্যায়ভাবে বিরোধী রাজনীতিকদের হয়রানি করে তখন উচ্চ আদালতে গিয়ে আমরা রিলিফ পেয়েছি। কিন্তু এখন আদালতের আচরণে আমরা হতাশ। এখন দেশে দু’টি নিয়ম। একটি সরকারি দলের জন্য আরেকটি বিরোধী দলের জন্য।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মামলায় ন্যায়বিচার নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নির্বাহী পদে থেকে শেখ হাসিনা যেভাবে বক্তব্য রাখছেন, সেজন্য এ আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের স্বার্থ রক্ষা করছেন বলেও এ সময় অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, দুদকের চেয়ারম্যান বিশেষ রাজনৈতিক দলের স্বার্থ রক্ষা করছেন। তিনি একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের নেতা ছিলেন পাবনা ও রাজশাহীতে। তিনি তার পদে থেকে সাংবিধানিক ভাষায় কথা বলছেন না।
ফখরুল আরও বলেন, এই সরকার মামলা মোকদ্দমা দিয়ে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার চেষ্টা করছে। অনৈতিক ও অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার দেশের সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে। তারা বিচার বিভাগকেও ধ্বংস করেছে। উচ্চ আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে। যখন সরকার অন্যায়ভাবে বিরোধী রাজনীতিকদের হয়রানি করে তখন উচ্চ আদালতে গিয়ে আমরা রিলিফ পেয়েছি। কিন্তু এখন আদালতের আচরণে আমরা হতাশ। এখন দেশে দু’টি নিয়ম। একটি সরকারি দলের জন্য আরেকটি বিরোধী দলের জন্য।