বলিউডের বোল্ড নায়িকাদের নিয়ে আজ অবধি অজস্র রিপোর্ট, সমালোচনা লেখা হলেও নায়কদের এক্ষেত্রে সবসময়ই ছাড় দেওয়া হয়। যাবতীয় সাহসিকতা এবং অন্তরঙ্গতার দায় যেন একা নায়িকাদেরই। কিন্তু নায়করাও যে বিভিন্ন সময় অন ক্যামেরা নগ্ন হয়েছেন, সেদিকেও নজর ফেরানো যাক।
১. আমির খান : ইদানীংকালের অভিনেতাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় নগ্ন বিতর্কে জড়িয়েছেন মিস্টার পারফেকশনিস্ট। পিকের পোস্টারে নগ্নদেহে দাঁড়িয়ে আমির। গোপনাঙ্গ ঢাকছেন রেডিও দিয়ে। ছবিটি প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জোর সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন অভিনেতা। কিন্তু তিনি আমির খান। ঘটনা আদালত পর্যন্ত এগোয়। তাতেও কুছ পরোয়া নেহি। ছবিটি মুক্তি পেয়েছে এই শুক্রবার।
২. রণবীর কাপুর : প্রথম সিনেমায় এতটা সাহস সম্ভবত তাঁর সমসাময়িক অন্য কোনো অভিনেতা দেখাননি। আজ থেকে ৭ বছর আগেকার সিনেমা।সিনেমায় নগ্নতা এতটা জলভাত হয়ে যায়নি। সঞ্জয় লীলা বনশালির সাওয়ারিয়াঁ দেখতে গিয়ে দর্শকের চক্ষু চড়কগাছ হলো। নায়ক রণবীর সেখানে একটি দৃশ্যে ক্যামেরাকে পিছনে রেখে তোয়ালে জড়াচ্ছেন। দু ভাঁজে রাখা স্বচ্ছ তোয়ালের আড়ালে রণবীরের শরীর অনেকটাই দেখা যাচ্ছিল।
৩. জন আব্রাহাম : বিরাট হিটের মুখ কোনওদিনই দেখতে না পেলেও জন এমনই এক অভিনেতা যিনি বরাবরই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থেকেছেন।তাঁর শুটআউট অ্যাট ওয়াডলা, ম্যাড্রাস ক্যাফে, দোস্তানা উচ্চ প্রশংসিত।কবীর খানের নিউ ইয়র্ক ছবিতে তিনি একজন সন্ত্রাসবাদীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দৃশ্যে তিনি নগ্ন হয়েছিলেন।
৪. নীল নীতিন মুকেশ : এখন এই অভিনেতাকে খুব একটা দেখা না গেলেও একাধিক ছবিতে তিনি নিজের অভিনয় প্রতিভার প্রমাণ রেখেছিলেন। নিউ ইয়র্ক, লাফাঙ্গে পরিন্দে, সাত খুন মাফ, জনি গদ্দরসহ বেশ কিছু ছবিতে নীলকে মনে রেখেছেন অনেকেই। মধুর ভান্ডারকরের জেল ছবিতেও মুখ্য চরিত্রে ছিলেন তিনি। একজন নির্দোষ ব্যক্তিকে আদালতের বিচারব্যবস্থার গাফিলতিতে জেলে যেতে হয় এবং নির্মম অত্যাচার সহ্য করতে হয় তাঁকে। ছবিটি বিশেষ সাড়া জাগাতে না পারলেও প্রশংসা পেয়েছিলেন নীল। এখানে একটি দৃশ্যেকে বাস্তবসম্মত করার জন্য নগ্ন হয়েছিলেন তিনি।
৫. রাজকুমার রাও : বলিউডের প্যারালাল ছবির এই মুহূর্তের অন্যতম সেরা অভিনেতা রাজকুমার রাও। লাভ সেক্স অউর ধোঁকা, রাগিণী এমএমএস, শয়তান, গ্যাংস অফ ওয়াসেপুর ২, চিটাগং, কাই পো চে, ডি-ডে এবং শাহিদ।এতগুলি ছবিতে নিজের দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন রাজকুমার।শাহিদ-এ তিনি একজন আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।এবং চরিত্রের প্রয়োজনেই একটি দৃশ্যে বিবস্ত্র হয়েছিলেন তিনি।
১. আমির খান : ইদানীংকালের অভিনেতাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় নগ্ন বিতর্কে জড়িয়েছেন মিস্টার পারফেকশনিস্ট। পিকের পোস্টারে নগ্নদেহে দাঁড়িয়ে আমির। গোপনাঙ্গ ঢাকছেন রেডিও দিয়ে। ছবিটি প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জোর সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন অভিনেতা। কিন্তু তিনি আমির খান। ঘটনা আদালত পর্যন্ত এগোয়। তাতেও কুছ পরোয়া নেহি। ছবিটি মুক্তি পেয়েছে এই শুক্রবার।
২. রণবীর কাপুর : প্রথম সিনেমায় এতটা সাহস সম্ভবত তাঁর সমসাময়িক অন্য কোনো অভিনেতা দেখাননি। আজ থেকে ৭ বছর আগেকার সিনেমা।সিনেমায় নগ্নতা এতটা জলভাত হয়ে যায়নি। সঞ্জয় লীলা বনশালির সাওয়ারিয়াঁ দেখতে গিয়ে দর্শকের চক্ষু চড়কগাছ হলো। নায়ক রণবীর সেখানে একটি দৃশ্যে ক্যামেরাকে পিছনে রেখে তোয়ালে জড়াচ্ছেন। দু ভাঁজে রাখা স্বচ্ছ তোয়ালের আড়ালে রণবীরের শরীর অনেকটাই দেখা যাচ্ছিল।
৩. জন আব্রাহাম : বিরাট হিটের মুখ কোনওদিনই দেখতে না পেলেও জন এমনই এক অভিনেতা যিনি বরাবরই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থেকেছেন।তাঁর শুটআউট অ্যাট ওয়াডলা, ম্যাড্রাস ক্যাফে, দোস্তানা উচ্চ প্রশংসিত।কবীর খানের নিউ ইয়র্ক ছবিতে তিনি একজন সন্ত্রাসবাদীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দৃশ্যে তিনি নগ্ন হয়েছিলেন।
৪. নীল নীতিন মুকেশ : এখন এই অভিনেতাকে খুব একটা দেখা না গেলেও একাধিক ছবিতে তিনি নিজের অভিনয় প্রতিভার প্রমাণ রেখেছিলেন। নিউ ইয়র্ক, লাফাঙ্গে পরিন্দে, সাত খুন মাফ, জনি গদ্দরসহ বেশ কিছু ছবিতে নীলকে মনে রেখেছেন অনেকেই। মধুর ভান্ডারকরের জেল ছবিতেও মুখ্য চরিত্রে ছিলেন তিনি। একজন নির্দোষ ব্যক্তিকে আদালতের বিচারব্যবস্থার গাফিলতিতে জেলে যেতে হয় এবং নির্মম অত্যাচার সহ্য করতে হয় তাঁকে। ছবিটি বিশেষ সাড়া জাগাতে না পারলেও প্রশংসা পেয়েছিলেন নীল। এখানে একটি দৃশ্যেকে বাস্তবসম্মত করার জন্য নগ্ন হয়েছিলেন তিনি।
৫. রাজকুমার রাও : বলিউডের প্যারালাল ছবির এই মুহূর্তের অন্যতম সেরা অভিনেতা রাজকুমার রাও। লাভ সেক্স অউর ধোঁকা, রাগিণী এমএমএস, শয়তান, গ্যাংস অফ ওয়াসেপুর ২, চিটাগং, কাই পো চে, ডি-ডে এবং শাহিদ।এতগুলি ছবিতে নিজের দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন রাজকুমার।শাহিদ-এ তিনি একজন আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।এবং চরিত্রের প্রয়োজনেই একটি দৃশ্যে বিবস্ত্র হয়েছিলেন তিনি।