গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে ইসরায়েলি বাহিনী বিমান হামলা চালিয়েছে। ফিলিস্তিন ভূ-খণ্ড থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানোর কয়েক ঘন্টা পর এ হামলা চালানো হলো। শনিবার প্রত্যক্ষদর্শী ও সেনাবাহিনী সূত্র এ কথা জানায়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জানান, হামলায় হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। উভয় পক্ষের মধ্যে অস্ত্রবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরের পর ফিলিস্তিনি ভূ-খণ্ডে ইসরায়েলের এটি ছিল প্রথম বিমান হামলার ঘটনা। উল্লেখ্য, ওই অস্ত্রবিরতি চুক্তির মধ্য দিয়ে তাদের মধ্যে চলা ৫০ দিনের ভয়াবহ যুদ্ধের অবসান ঘটেছিল।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এ বিমান হামলা চালানোর খবর নিশ্চিত করেছে। তারা জানায়, সন্ত্রাসী হামাসের অবস্থান লক্ষ্য করে এ হামলা চালানো হয়। এক বিবৃতিতে সামরিক মুখপাত্র লে. কর্নেল পিটার লেমার জানান, ”ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আজকের হামলার জন্য ফিলিস্তিনের সন্ত্রাসি সংগঠন হামাস দায়ী।”
ইসরায়েলি পুলিশ জানায়, শুক্রবার গাজা ভূ-খণ্ড থেকে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে রকেট হামলা চালায়। তবে এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
এদিকে ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানোর দায়িত্ব হামাস স্বীকার করেনি। প্রায় চার মাস আগে উভয় পক্ষের মধ্যে যুদ্ধ অবসানের পর থেকে এটি ছিল তৃতীয় হামলার ঘটনা। উল্লেখ্য, তাদের মধ্যে ৫০ দিনের ওই ভয়াবহ যুদ্ধে ২১৪০ জন ফিলিস্তিনি নাগরিক এবং ৭৩ জন ইসরায়েলি নাগরিক নিহত হয়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জানান, হামলায় হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। উভয় পক্ষের মধ্যে অস্ত্রবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরের পর ফিলিস্তিনি ভূ-খণ্ডে ইসরায়েলের এটি ছিল প্রথম বিমান হামলার ঘটনা। উল্লেখ্য, ওই অস্ত্রবিরতি চুক্তির মধ্য দিয়ে তাদের মধ্যে চলা ৫০ দিনের ভয়াবহ যুদ্ধের অবসান ঘটেছিল।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এ বিমান হামলা চালানোর খবর নিশ্চিত করেছে। তারা জানায়, সন্ত্রাসী হামাসের অবস্থান লক্ষ্য করে এ হামলা চালানো হয়। এক বিবৃতিতে সামরিক মুখপাত্র লে. কর্নেল পিটার লেমার জানান, ”ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আজকের হামলার জন্য ফিলিস্তিনের সন্ত্রাসি সংগঠন হামাস দায়ী।”
ইসরায়েলি পুলিশ জানায়, শুক্রবার গাজা ভূ-খণ্ড থেকে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে রকেট হামলা চালায়। তবে এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
এদিকে ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানোর দায়িত্ব হামাস স্বীকার করেনি। প্রায় চার মাস আগে উভয় পক্ষের মধ্যে যুদ্ধ অবসানের পর থেকে এটি ছিল তৃতীয় হামলার ঘটনা। উল্লেখ্য, তাদের মধ্যে ৫০ দিনের ওই ভয়াবহ যুদ্ধে ২১৪০ জন ফিলিস্তিনি নাগরিক এবং ৭৩ জন ইসরায়েলি নাগরিক নিহত হয়।