রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে নদী রক্ষায় “সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার অন্তর্ভুক্তির” দাবি

Slider কৃষি, পরিবেশ ও প্রকৃতি

বাংলাদেশ নদী বাঁচাও আন্দোলনের ১৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে “দূষণ, ভাঙ্গন, নাব্যতা, সংকটের নিরসন বিষয়ে আলোচনা সভা ২৫ নভেম্বর-২০১৮, রবিবার সকাল ১০.০০ টায় ঢাকা রিপোটর্স ইউনিটি “সাগর-রুনি” মিলানায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।

আমরা বিশ^াস করি “রাজনৈতিক অঙ্গীকার” ছাড়া নদীগুলোর দূষণ, ভাঙ্গন, নাব্যতা সংকট দূর করা যাবে না। বরং দখল-দূষণ, ভরাট-ভাঙ্গন ইত্যাদি কারণে নদীগুলো নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এমতাবস্থায় নদী রক্ষায় জরুরী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে নদীরক্ষার সুস্পষ্ট অঙ্গিকার অন্তর্ভূক্ত করা এখন সময়ের দাবি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক মোঃ আনোয়ার সাদত, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মোঃ আনোয়ার হোসেনের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার। তিনি বক্তব্যে বলেন, নদী রক্ষায় কমিশনকে বিশেষ ক্ষমতা দিতে হবে যাতে নদীরক্ষায় কমিশন সরাসরি ভূমিকা রাখতে পারে। প্রত্যেক জেলার ডিসিগণ ইচ্ছা করলে এক সপ্তাহের মধ্যে সকল নদী উদ্ধার করতে পারেন। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ। তিনি বলেন, নদী দূষণ রক্ষায় প্রত্যেককেই যার যার জায়গা থেকে ভূমিকা রাখতে হবে। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী গবেষণা ইনিস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোঃ লুৎফর রহমান, বিশিষ্ট পরিবেশবিদ মিহির বিশ্বাস, নদী গবেষণা ইষ্টুটিউটের সাবেক ডিজি মোঃ সাজেদুর রহমান।

নাব্যতা সংকট ও তিস্তা প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ-সভাপতি, গেরিলা লিডার ড. এস.এম শফিকুল ইসলাম কানু, অভিন্ন নদী সংখ্যার বিভ্রান্তি নিরসন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ-সভাপতি মাহবুব সিদ্দিকী, সরকারের ডেল্টা পরিকল্পনার সারসংক্ষেপ প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের আন্তর্জাতিক সম্পাদক, ড. মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, নদী ভাঙ্গন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ আমিরুল ইসলাম, নদী দূষণ বিষয়ে বক্তব্য রাখেন সহযোগী অধ্যাপক জবি. ড. মোঃ আঃ বাকী। দূষিত পানি পরিশোধন প্রজেক্টের উপস্থাপন করেন ইঞ্জি. মোঃ আনোয়ার হোসেন।

শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ সভাপতি ও অনুষ্ঠানের আহবায়ক মিঃ ফেডরিক মুকল বিশ্বাস, সংগঠনের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ বাচ্চু মিয়া, বেলাল আহম্মেদ, ড. মহসিন আলী মন্ডল প্রিন্স, সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক ও অনুষ্ঠানের সদস্য সচিব মোঃ বশির উদ্দিন, সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মোঃ বোরহান উদ্দিন অরণ্য, কালিমুল্লাহ ইকবাল, অধ্যাপক মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ তাজুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক এস.এম ইকবাল হোসেন, জীববৈচিত্র্য বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার হাছিবুর রহমান প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের সভাপতি আধ্যাপক আনোয়ার সাদত বলেন, আজ থেকে ১৪ বছর আগে ২০০৫ সালে ২৫ শে নভেম্বর আশুলিয়া থেকে তেঁতুলিয়া অভিমুখে “নদীযাত্রা” কর্মসূচী পালনের মাধ্যমে এই সংগঠনের যাত্রা শুরু হয়ে নদী রক্ষার আন্দোলনে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করে সারা দেশব্যাপী কাজ করে যাচ্ছে।

রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে নদী রক্ষায় “সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার অন্তর্ভুক্তির” দাবি করেন পরিবেশবাদিরা।

বাংলাদেশ নদী বাঁচাও আন্দোলনের ১৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে “দূষণ, ভাঙ্গন, নাব্যতা, সংকটের নিরসন বিষয়ে আলোচনা সভা ২৫ নভেম্বর-২০১৮, রবিবার সকাল ১০.০০ টায় ঢাকা রিপোটর্স ইউনিটি “সাগর-রুনি” মিলানায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।

আমরা বিশ^াস করি “রাজনৈতিক অঙ্গীকার” ছাড়া নদীগুলোর দূষণ, ভাঙ্গন, নাব্যতা সংকট দূর করা যাবে না। বরং দখল-দূষণ, ভরাট-ভাঙ্গন ইত্যাদি কারণে নদীগুলো নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এমতাবস্থায় নদী রক্ষায় জরুরী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে নদীরক্ষার সুস্পষ্ট অঙ্গিকার অন্তর্ভূক্ত করা এখন সময়ের দাবি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক মোঃ আনোয়ার সাদত, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মোঃ আনোয়ার হোসেনের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার। তিনি বক্তব্যে বলেন, নদী রক্ষায় কমিশনকে বিশেষ ক্ষমতা দিতে হবে যাতে নদীরক্ষায় কমিশন সরাসরি ভূমিকা রাখতে পারে। প্রত্যেক জেলার ডিসিগণ ইচ্ছা করলে এক সপ্তাহের মধ্যে সকল নদী উদ্ধার করতে পারেন। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ। তিনি বলেন, নদী দূষণ রক্ষায় প্রত্যেককেই যার যার জায়গা থেকে ভূমিকা রাখতে হবে। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী গবেষণা ইনিস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোঃ লুৎফর রহমান, বিশিষ্ট পরিবেশবিদ মিহির বিশ্বাস, নদী গবেষণা ইষ্টুটিউটের সাবেক ডিজি মোঃ সাজেদুর রহমান।

নাব্যতা সংকট ও তিস্তা প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ-সভাপতি, গেরিলা লিডার ড. এস.এম শফিকুল ইসলাম কানু, অভিন্ন নদী সংখ্যার বিভ্রান্তি নিরসন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ-সভাপতি মাহবুব সিদ্দিকী, সরকারের ডেল্টা পরিকল্পনার সারসংক্ষেপ প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের আন্তর্জাতিক সম্পাদক, ড. মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, নদী ভাঙ্গন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ আমিরুল ইসলাম, নদী দূষণ বিষয়ে বক্তব্য রাখেন সহযোগী অধ্যাপক জবি. ড. মোঃ আঃ বাকী। দূষিত পানি পরিশোধন প্রজেক্টের উপস্থাপন করেন ইঞ্জি. মোঃ আনোয়ার হোসেন।

শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ সভাপতি ও অনুষ্ঠানের আহবায়ক মিঃ ফেডরিক মুকল বিশ্বাস, সংগঠনের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ বাচ্চু মিয়া, বেলাল আহম্মেদ, ড. মহসিন আলী মন্ডল প্রিন্স, সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক ও অনুষ্ঠানের সদস্য সচিব মোঃ বশির উদ্দিন, সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মোঃ বোরহান উদ্দিন অরণ্য, কালিমুল্লাহ ইকবাল, অধ্যাপক মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ তাজুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক এস.এম ইকবাল হোসেন, জীববৈচিত্র্য বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার হাছিবুর রহমান প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের সভাপতি আধ্যাপক আনোয়ার সাদত বলেন, আজ থেকে ১৪ বছর আগে ২০০৫ সালে ২৫ শে নভেম্বর আশুলিয়া থেকে তেঁতুলিয়া অভিমুখে “নদীযাত্রা” কর্মসূচী পালনের মাধ্যমে এই সংগঠনের যাত্রা শুরু হয়ে নদী রক্ষার আন্দোলনে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করে সারা দেশব্যাপী কাজ করে যাচ্ছে।

প্রেসবিজ্ঞপ্তি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *