আমি কখনো কবরস্থানের ভেতরে যাইনি… ভুল বললাম। আজিমপুরে গিয়েছি কয়েকবার। আমার ছোট্ট মা লীলাবতী তার ভাই রাশেদ হুমায়ূন এর সাথে আছে সেখানে। কবরস্থান নিয়ে হুমায়ূন এর বেশকিছু মজার মজার গল্প আছে। কোনো এক সময় বলবো সেগুলো… আর আমার শাশুড়ির বিদেশি কবরস্থান দেখতে যাওয়ার গল্পটা তো অনেকেরই জানা। হুমায়ূন লিখেছিলেন তাঁর এক বইতে। ভীনদেশিদের কবরস্থান- তারা বলেন সিমেট্রি… চিটাগাং এ একটা ওয়ার সিমেট্রি আছে। যাওয়া হয়নি কখনো। ‘ভেতরটা ঘুরে দেখতে চাই’ একথা ভেবেছি ৩/৪ বার। বলেছিও কাউকে কাউকে… কেমন করে জানি তাকিয়েছেন তারা আমার দিকে… ২০১১-২০১২ এ হুমায়ূন এর কর্কটকালে যখন নিউইয়র্কে ছিলাম, ম্যানহাটনের হাসপাতালে যাবার পথে একটা বড় সিমেট্রি পার হতাম… নিষাদ উত্তেজিত হয়ে বলতো- ‘বাবা দেখো, রেস্ট ইন পিস…’ হুমায়ূন হাসতে হাসতে বলতেন- ‘কিছুদিন পর আমিও রেস্ট ইন পিস হয়ে যাবো রে ট্যানটা বাবা…’ ভিনদেশি একটা কবরখানা দেখার বেশ ইচ্ছা ছিল আমার। আশ্চর্য..! হঠাৎ করেই হয়ে গেল… কি প্রশান্তির জায়গা…! কতই না রহস্যময়…! লিসা… আল্লাহ্ তোর ‘আরিয়ান’ বাবুটাকে তার ‘লীলাবতী’ বোনটার সাথে অনেক ভালো রাখুক… বি. দ্র. আমি ভালো আছি… মাথার পেছনের আলুটা ছোট হয়ে আসছে… ডাক্তার বলেছেন- ‘মনে হচ্ছে চিন্তার কিছু নাই…’

Slider বিনোদন ও মিডিয়া

সাবেক মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন জেসিয়া ইসলাম বলেছেন, সালমান মুক্তাদিরের আগে আমিও অনেক সম্পর্কে জড়িয়েছিলাম। এর আগে আমার অনেকগুলো বয়ফ্রেন্ড ছিল।

প্রেমের সম্পর্কে মেয়েরাই আধিপত্য বিস্তার করে, তারাই কুইন হয়ে থাকতে চায়। ওর সাথে থাকার পর ও আমাকে বলেছে সে অন্য ছেলের মতো নয়। আমি বার বার ওর সাথে ব্রেক আপ করতাম। শুরুর দিকে দু’জনেই সম্পর্কটা চালিয়ে নিতে পারছিলাম না।
ইউটিবার, মডেল ও অভিনেতা সালমান মুক্তাদির ও জেসিয়া ইসলাম দু’জনই বৃহস্পতিবার হাজির হন রেডিও ক্যাপিটাল এফএম ৯৪.৮ এ। সেখানে ‘ভালবাসা উইথ গুরু এহতেশাম’ অনুষ্ঠানে নিজেদের মধ্যে প্রেম নিয়ে কথা বলেন তারা।

জেসিয়া বলেন, প্রথম দিকে তার সঙ্গে থাকা অসম্ভব ছিল। আমার একটা রাগ ছিল ওর উপর এটা নিয়ে যে ও এত ঘাড়ত্যাড়া কেন। ওর ওপর খুব রাগ হত।

আমি হাল ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। ও নিজেও চেয়েছিল সেটা। পরে একসময় আমার মনে হয়েছে এতে পরিবর্তন আনা দরকার। ওকেও পরিবর্তন করতে হবে এবং নিজেকেও। আমাদের সম্পর্কটাও ঠিক করতে হবে। কারণ মানুষ হিসেবে সে ভালো।
অনুষ্ঠানে সালমান জানান, প্রায় দেড়শ মেয়ের সঙ্গে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক ছিল তার। এ নিয়ে জেসিয়া বলেন, সে ২০০ মেয়ের সঙ্গে ঘুমিয়েছে আমিও সেটি লক্ষ্য করেছি। তার সঙ্গে সময় কাটিয়ে আমি বুঝতে পেরেছি সে ভালো মনের মানুষ। আর আমার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যদি দু’জনেরই সম্মতি থাকে তাহলে তারা একসঙ্গে ঘুমালেও তাতে কোনো সমস্যা নেই। কারণ এখানে কেউ কাউকে জোর করছে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *