এক “এলোভেরা বা ঘৃতকাঞ্চন বা ঘৃতকুমারী” বাগানীর কথা

Slider কৃষি, পরিবেশ ও প্রকৃতি


নাটোর: ★এলোভেরা একটি ঔষধি গাছ এবং প্রসাধনী সামগ্রীর কাচা মাল হিসাবে ব্যাবহার হয়।

এটা শরবত করে খাওয়া যায় দু চার দিন পরপর এর ডাল কাটা যায়, এর ডালের উপরের চামরা ফেলে দিলে ভিতরে যা থাকে সেটাই শরবত করে খেতে হয়, (মা, বোনেরা এলোভেরার ডালের ভিতরের অংশ সাথে দুচারটা আমলকি একসাথে পাটায় বেটে মাথায় চুলে দিতে পারেন, চুলের গোড়া শক্ত হবে যাদের চুলপরে তাদের চুলপরা বন্ধ হবে, মোট কথা চুলের জন্য উপকারি) এবং প্রসাধনী ফ্যাক্টরিতে কাচা মাল হিসাবে ব্যাবহার করে থাকে, এর চারা রোপন করতে হয় ফাল্গুন মাসে, এবং বড় গাছের গোড়া থেকেই এর ছোট ছোট চারা বের হয় সেই চারা রোপন করতে হয়, এলোভেরার জমিতে বা টবের মাটিতে বেশি করে ছাই দিতে হয়, এটাই প্রধান খাদ্য, পাশাপাশি জমিতে বা টবের মাটিতে রোপন কালে গবর সার দিলে ভালো, রোদে ভালো হয়।
★এলোভেরার কিছু সমস্যা এবং সমাধানঃ
প্রতিটা গাছেই যেমন কিছু সমস্যা আছে তেমনি

এর সমাধানও আছে, অনেক গাছে যেমন পোকা বা ভাইরাস আক্রমণ হয়, তেমনি এগাছেও এক ধরনের ভাইরাস বা ছএাক আক্রমণ হয়, এ গাছে তেমন পরিচর্যা করতে হয়না, তবে এই বৃষ্টির সময় এই গাছের ডালে এক ধরনের বসন্তের মতো গুটি হয়, এর জন্য ছএাক নাসক বা কিটনাসক ব্যাবহার করে থাকে অনেকে, তবে সব চাইতে বেশি কার্যকর হয়, পাথর চুন পানিতে গলায়া এর সব ডালে ভালো করে স্প্রে করতে হয়, ৭ দিন পর পর তিনবার স্প্রে করলে এই ভাইরাস বা গুটি রোগ দমন হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ্।
★পরিশেষে সবার জন্য দোয়া রইলো, আশাকরি
সবাই গাছপালার সাথেই থাকেন, এবং সবাই
সুস্থ থাকেন আর আমার জন্য সবাই দোয়া
করবেন, আমি যেনো আপনাদের সাথে
থাকতে পারি, সবাইকে ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *