যুক্তরাষ্ট্রের একজন যাজককে আটকের পর থেকেই তুরস্কের সঙ্গে দেশটির সম্পর্কের অবনতি ঘটতে থাকে। সম্প্রতি তা আরো খারাপ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
গত সপ্তাহে তুরস্কের দুই মন্ত্রীর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। আর চলতি সপ্তাহে তুরস্কের দুই পণ্যের ওপর শুল্ক দ্বিগুণ করেছে দেশটি। এরই মধ্যে তুরস্কের মুদ্রা লিরার মূল্যমান কমে গেছে।
তুরস্কের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের এ অবস্থানকে, ‘কৌশলগত মিত্র হয়েও পিঠে ছুরি মারা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপে এরদোগান।
প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান যুক্তরাষ্ট্রের এ ধরণের আচরণকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ আখ্যায়িত করে বলেন, তুরস্ক ‘জিম্মি হয়ে পড়েছে। ‘
ট্রাবজন শহরে সমর্থকদের এক সভায় প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, যারা সারাবিশ্বের বিরুদ্ধে বাণিজ্য যুদ্ধ চালাচ্ছে – তাদের প্রতি আমাদের জবাব হবে নতুন নতুন বাজার এবং মিত্র বের করার পথে এগিয়ে যাওয়া।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, তারা ধাতু এবং ইস্পাতের ওপর ট্যারিফ বাড়িয়েছে। এটা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নিয়মের মধ্যে পড়ে না।