২০০৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলে পা রেখেছিলেন পিকে। এরপর কেটে গিয়েছে ৯টি বছর। পিকে স্পেনের জাতীয় দলের রক্ষণ সামলেছেন দক্ষ পায়ে। স্পেনের ২০১০ সালের বিশ্বকাপ ও ২০১২ সালের ইউরো জয়ী দলের সদস্য পিকে বিশ্বকাপের সময়ই আকার ইঙ্গিতে বুঝিয়েছিলেন এটাই তার শেষ বিশ্বকাপ। বাকি ছিল শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটুকুর। পূর্ব পরিকল্পনা মতই দেশের জার্সি তুলে রাখছেন স্পেনের রক্ষণে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই খেলোয়াড়। তাই দেশের হয়ে আর আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবেন না তিনি।
গতকাল শনিবার জাতীয় দল থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা জানান স্পেনের এই সেন্টার ব্যাক। সদ্য সমাপ্ত রাশিয়া বিশ্বকাপে দেশের জার্সিতে ১০২টি ম্যাচ খেলেছেন পিকে। দেশের হয়ে না খেললেও বার্সেলোনার রক্ষণে থাকছেন পিকে।
অবসরের কথা নিশ্চিত করে শনিবার পিকে বলেন, জাতীয় দলের কোচ লুইস এনরিকের সঙ্গে কিছুদিন আগে আমি কথা বলেছি। তাকে জানিয়েছি, আমার সিদ্ধান্তটা অনেক আগেই নেওয়া হয়ে গেছে। স্পেন দলের সঙ্গে আমি সত্যিই দারুণ সময় কাটিয়েছি।
বার্সা থেকে ইয়ুথ ক্যারিয়ার শুরু করে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড, জারাগোজা হয়ে ফের ২০০৮ সালে বার্সাতে ফিরে আসেন স্পেনের এই সেন্টার ব্যাক। বার্সার হয়ে ২৭৬টি ম্যাচে ২৩টি গোল রয়েছে পিকের।