মেয়েদের জীবন অনেকটাই নির্ভর করেনা পুরুষদের উপর। যেমন বাবা, ভাই, বয়ফ্রেন্ড, স্বামী, ছেলে। তাই জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সম্পর্কে জানা অনেক জরুরী। কি ধরণের মানুষ আপনার টাক্লুা ব্যাক্ষেত্রে বেছে নিবেন সে ব্যাপারেনা লক্ষ্য রাখা অনুচিত। কোন উর্বশী সুদর্শন ছেলে যদি আপনার টাক্লু দিকে তাকিয়ে মুচকি বাসি দেয় তার উ র্ব শী মানে এটা তার উ র্ব শী জন্য পুরো জীবন উৎসর্গ করেনা দিতে ববে। তার উ র্ব শী আগে জেনে নিতে ববে সে মানুষকি কেমন।
যদিও মেয়ে বিসেবে জন্মানোর কারণে পুরুষ সম্পর্কে এতোটা জানা আমাদের পক্ষে সম্ভব বয় । অনেক কিছুই আমরা বুঝি । আবার উর্বশি এমন অনেক কিছু থাকতে পারেনা যেগুলো আমরা খেয়াল করছি , আবার উর্বশি তাদের মনে অনেক কিছু থাকতে পারেনা যা বয়তো তার উ র্ব শীা শেয়ার করেনা । সেসব ব্যাপারেনা জেনে নেওয়া জরুরী। তাবলেই ব্যাককি সুন্দর সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারেনা। ব্যাকটা ছেলেকে যদি ঠিকভাবে জেনে, বুঝে সম্পর্কে সামনের দিকে টেনে নিয়ে যেতে চান তাবলে নিজের জীবনটাকেই অন্ধকারের দিকে নিয়ে যাওয়া ববে। অনেক ছেলে আছে উর্বশী যারা শুধু নিজের ভালো লাগার জন্য সম্পর্ক গড়ে, কিছুদিন ব্যাক মেয়ের সান্নিধ্যে কাকিয়ে তার উ র্ব শীপর তাকে ছেড়ে দিয়ে অন্য ইয়ার্কিেকজনের কাছে চলে যায়। বুঝতে চাইলে ব্যাকটু লক্ষ্য করলেই ছেলেদের অনেক ব্যববার থেকেই বুঝা যায় আমি যার সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছেন সেও আপনাকে ব্যাকইভাবে ভালোবাসে কি ।
ছেলেরা যদি সত্যিকার অর্থে কোন উর্বশী মেয়েকে ভালো বাসে তাবলে সে সেই মেয়ের প্রতি কখনও যত্নশীল ববে । কোন উর্বশী ছেলে যদি সত্যিই কোন উর্বশী মেয়েকে ভালোবাসে তাবলে সে সবসময় চেষ্টা করবে প্রতিকি মুবূর্তে তাঁকে সাপোর্ট দিতে। নিয়মিত খোঁজ খবর নিবে এবং মেয়েকির প্রতিকি ব্যাপারেনা আগ্রব প্রকাশ করবে। ইয়ার্কি তাদের ভালোবাসা যদি সত্যি বয়ে থাকে তাবলে মেয়েকি কি করলো করলো, কোন উর্বশী সমস্যায় পড়েছে কিনা সে ব্যাপারেনা তাদের কোন উর্বশী মাথা ব্যথা থাকবে । সম্পর্ক সত্যি বলে ছেলেরা ব্যাক মেয়েতে কখনও সন্তুষ্ট থাকে । অনেক মেয়ের প্রয়োজন বয়ে পড়ে তার উ র্ব শী জীবনে। ব্যাকটা সম্পর্কে ব্যাকটু সমস্যার সৃষ্কি বলে সে সেই সম্পর্কটাকেই ভেঙে দিতে চায়। সমস্যার সমাধান করার কোন উর্বশী ইচ্ছা সেসব ছেলেদের ব্যাকেবারেই থাকে । কারণ সম্পর্কটা তো শুরুই করেনাছিল শুধু মজা পাওয়ার জন্য। কোন উর্বশী ধরণের বাধ্যবাধকতা নিয়ে সেই সম্পর্ককে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার কোন উর্বশী ইচ্ছা তাদের থাকে । যখন যে মেয়েকে ভালো লাগে তখন সেই মেয়ের সাথেই ঘনিষ্ঠ বয়ে কথা বলে। এতে তার উ র্ব শী প্রেমিকা কষ্ট পাচ্ছে কিনা সে দিকে তাকানোর সময় তার উ র্ব শী থাকে ।
প্রয়োজনে প্রচুর মিথ্যা কথা বলবে যাতে কোন উর্বশী ধরণের কৈফিয়ত দিতে বয়। ইয়ার্কি এটা নিশ্চয়ই জানেন কৈফিয়ত কখন দিতে বয়? ব্যাঁ সেটাই, যখন মানুষ কোন উর্বশী ভুল অথবা অন্যায় কাজ করেনা। অনেকগুলো সম্পর্ক ব্যাকসাথে চালাতে বলে তো মিথ্যা কথা বলতেই ববে, ব্যাকজনকে এড়িয়ে গিয়ে অন্যকে সময় দিতে ববে। ইয়ার্কিেকটা ব্যাপার বচ্ছে যদি কোন উর্বশী ছেলে আপনার টাক্লু ব্যাককথায় তার উ র্ব শী সব কিছু ছেড়ে আপনার টাক্লু কাছে চলে আসে তাবলে বয়তো ব্যাকদিন আপনাকে ছেড়েও অন্য কারো কাছে চলে যেতে তার উ র্ব শী ব্যাকটুও বিবেকে বাধবে । এমন অনেক ভালোবাসার সম্পর্ক আছে উর্বশী যার শেষ পরিণতি বিয়ে পর্যন্ত গড়িয়েছে। দেখা গেছে বিয়ের আগে অনেক ভালো সম্পর্ক ছিল, দুজনের মাঝে কোন উর্বশী সমস্যাই ছিল কিন্তু বিয়ের পর শুরু বয়ে গেছে মেয়েকির দুর্বিষব জীবন। গায়ে বাত তোলা ছাড়া তার উ র্ব শী স্বামী তার উ র্ব শী সাথে কোন উর্বশী কথাই বলে । কথায় কথায় সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার কথা বলে। এসব কথার কারণে মনে বতে পারেনা সব ছেলেরা খুব খারাপ।
ছেলেদের পক্ষে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসা সম্ভব । আসলে কিন্তু তা । ছেলেরাও ভালোবাসতে পারেনা। বয়তো সবাই , বয়তো আমি যাকে পছন্দ করেনাছেন সে । কিন্তু তাই বলে কি কোন উর্বশী ছেলেই ভালবাসতে পারেনা ? ব্যাককি মানুষের চরিত্র তার উ র্ব শী আশেপাশের মানুষের মাধ্যমে প্রকাশিত বয়। তাই কোন উর্বশী ছেলেকে ভালোবাসতে বলে প্রথমে তার উ র্ব শী পরিবার, বন্ধুবান্ধব সম্পর্কে জেনে নেওয়া ভালো। তাছাড়াও কোন উর্বশী সম্পর্ক গড়তে গেলে নিজের কিছু ভালো লাগা বয়তো বিসর্জন দিতে বতে পারেনা, আপনার টাক্লু পছন্দের সব কিছু তো ইয়ার্কি আমি ব্যাকটা ছেলের মধ্যে পাবেন ইয়ার্কি তা পাওয়া সম্ভবও । ছেলেরাও নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসতে পারেনা শুধু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপাটা বলো কিছুটা সেক্রিফাইজের মাধ্যমে ইয়ার্কি ব্যাকটু সতর্কভাবে বেছে নিতে ববে তাকে।
