যুগের আবর্তে পৃথিবীর বুকে কিছু মানুষের আগমন ঘটে। তারা ইতিহাস হয়ে জন্ম গ্রহণ করেন না। কর্মের মাধ্যমে তৈরি করেন সৃষ্টিশীল এক ইতিহাস। যুগে যুগে এসব মানুষ গুলো কর্মের মাধ্যমে অমর হয়ে আছেন। এসব যুগ শ্রেষ্ঠ মানুষগুলো হয়ে উঠেন নির্লোভ, নির্মোহ; গোটা জাতির জন্য এক উৎসর্গিত প্রাণ। ইতিহাসের পথ পরিক্রমায় এক এক জনের আগমন ঘটে ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে; এক কথায় ভিন্ন মত, পথ নিয়ে। কেউ আসেন স্ব-ধর্মকে রক্ষার জন্য, কেউ আসেন দ্বীন ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য। কেউ আসেন পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে দেশ-জাতিকে মুক্ত করতে। তবে সবার উদ্দেশ্য অভিন্ন। সবাই চিন্তা করেন মাটি আর মানুষকে নিয়ে। কারণ মানুষের থেকে বড় নেই কেউ এই পৃথিবীতে। এসব মানুষগুলো চিন্তাশীল, সৃষ্টিশীল, দেশ-জাতির প্রতি ছিলেন নানাভাবে আস্থাশীল। তারা ‘আমি নয়, আমাদের নিয়ে ভাবেন’। সেভাবে মানবতার মুক্তির দূত হিসেবে এগিয়ে চলেন আগামীর প্রত্যাশায়।
এসব জাতীয় কর্মবীর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের মধ্যে একজন হলেন জনাব মাসুদ খান বাবু।বাংলার লাল সবুজ পতাকার তলে থেকে তিনি বেড়ে উঠেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশকে অতি কাছে থেকে তিনি দেখেছেন। এই জাতি রাষ্ট্রের কিছু আন্দোলন-সংগ্রামে প্রত্যক্ষ অংশ গ্রহণ করেছেন। এসব ক্ষণজন্মা মানুষগুলো নিয়ে আলোচনা করতে গেলে একটু গভীরে যেতে হয়। ফেলে আসা ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করতে হয়। অবস্থার প্রেক্ষাপট সম্পর্কে গভীর বিশ্লেষণে যেতে হয়। আর প্রকৃত ইতিহাস জাতিকে জানান দিতে হয়। যিনি এই দু:সাধ্য কঠিন কাজটি করতে পারেন তিনিই প্রকৃত ঐতিহাসিক;সত্যিকারের একজন দেশপ্রেমিক। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, “বীর বাঙ্গালীর শ্রেষ্ঠ নেতা বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা” এ স্লগান কে সামনে নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সহযোগী সংগঠন হিসাবে রাজপথে শক্তিশালী ভুমিকা পালনের পাশাপাশি ১৯৯৪ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু জাতীয় যুব পরিষদ। সেই থেকে ধারাবাহিকভাবে চলতে থাকা সংগঠনটির সভাপতির আসনটি আলোকিত করে কাজ করে যাচ্ছেন মাসুদ খান বাবু । মাসুদ খান বাবুকে শুধু সভাপতি বললে হবে না ! এ সংগঠনটি প্রতিষ্ঠায় তার ভূমিকাও ছিল ব্যাপক । সংগঠনের কর্মিদের চোখে মাসুদ খান বাবু একজন সফল প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি । সবার প্রিয় অভিবাবক,প্রিয় মানুষ । এ সংগঠন টি পরিচালনার পাশাপাশি মাসুদ খান বাবু একজন সফল ব্যবসায়ি । আমাদের মিডিয়ার পক্ষ থেকে প্রতিনিধি দল কথা বলেছিলেন মাসুন খান বাবুর সাথে, কথা হয়েছিল তার তিলে তিলে গড়া প্রিয় সংগঠন সম্পর্কে । কথা বলার এক পর্যায়ে বাবু চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে বলেন, জাতীর জনক হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধুর প্রেমে পরে নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কে জানান দেওয়া ও বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া প্রিয় সংগঠনের বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সহযোগি হয়ে কাজ করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার গড়ার লক্ষেই আমাদের পথ চলা । আমরা আজ সারা বাংলায় প্রতিটি জেলা উপজেলায় আমাদের সংগঠনের কমিটি গঠন করে বর্তমান সরকার আওয়ামীলীগের সহযোগী হয়ে কাজ করে যাচ্ছি । তিনি আরো বলেন আপনাদের মাধ্যমে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্য শেখ হাসিনার নিকট আবেদন করতে চাই প্রিয় নেত্রী যেন তার বাবার নামের এ সংগঠনটির দিকে সু-নজর দিয়ে আওয়ামীলীগে সহযোগী সংগঠন হয়ে আমাদের কাজ করার সুযোগ করে দেন ।